খেলারাম খেলে যা-২

খেলারাম খেলে যা-২মুল উক্তি : ইহার কি কোনো আত্বিয় স্বজন বা কোনো শুভাকাংখী নাই, যে উহাকে পাবনা ভর্তি করাইয়া দিবে। টাকা যাহা লাগে আমি দান করিব।

উক্তির বিশদ ব্যাখা :

উক্তি পরিচিতি : আলোচ্য অংশটুকু জগত বিখ্যাত অশ্লীল কথার গুরু, স্বঘোষিত প্রেম সম্রাট, সিফাতুল্লাহ সেফুদা নামক এক বদ্ধ উন্মাদ কর্তৃক ইদানিং ভাইরাল হওয়া একখানা টিকটক ভিডিও হইতে চয়ন করা হইয়াছে। পংক্তির এক অংশে মানবের জন্য মানবের যথাযথ ভালোবাসা প্রকাশ পাইয়াছে আর দ্বিতিয় অংশে সমুদ্রের মতো বিশাল (সত্য মিথ্যা কিছুই কহিত পারিবনা) এক দানবীর হৃদয়ের পরিচয় ফুটিয়া উঠিয়াছে।

উক্তির নেপথ্যে : আলোচ্য ভিডিওতে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বনামধণ্য, স্বীয় মহিমায় উজ্জল একজন মান্যবর মন্ত্রির একখানা অনুষ্ঠানের মঞ্চে উঠার পুর্বকার মুহুর্তে সঞ্চালকের সাথে অটিষ্টিকের মতো ব্যবহার এর চিত্র ক্যামেরায় ধরা পরে। আর তাহা অবলোকন করিয়াই বুদ্ধিমান উন্মাদ সিফাতুল্লাহ সেফু উক্ত শব্দগুলো চয়ন করিয়া ছিলেন। যাহা নেট দুনিয়ায় ভাইরাও (আমার ভাষায় ভাইরালের বহুবচন) হইয়া যায়।

উক্তির বাস্তবতা : আলোচ্য ভিডিওতে এক উন্মাদের জন্য আরেক উন্মাদের সহমর্মিতা ফুটিয়া উঠিয়াছে। একজন মানুষের প্রতি আরেকজন মানুষের যে অকৃত্রিম ভালোবাসা থাকিতে পারে তাহা এই ভিডিওতে সাড়া নেট দুনিয়ায় অমর হইয়া থাকিবে। ভিডিওর আলোচ্য পংক্তিটি একবিংশ শতাব্দির শ্রেষ্ট পংক্তি হিসেবে অন্য আরেকটি পংক্তি না উদয় হওয়া অবধি ইতিহাসের পাতায় জায়গা করিয়া লইবে বলিয়াই নেটিজেনদের বিশ্বাস (নেট দুনিয়ায় যাহারা সর্বক্ষন বিচরন করে এবং নেটের গোড়ায় সার টার দিয়া উহাকে সজিব রাখে, তাহারাই নেটিজেন বলিয়া পরিচিত ) ।

উপসংহারে পংক্তিটির উপকারিতা : আলোচ্যাংশের উপসংহারে বদ্ধ উন্মাদ সিফাতুল্লাহ সেফুকে এই জাতির বিশেষভাবে ধন্যবাদ দেওয়া এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশের প্রয়োজন বলিয়া মনে করি এজন্য যে, এই ভিডিওর বদৌলতে সমগ্র জাতি মান্যবর উক্ত উন্মাদ মন্ত্রী হইতে সতর্ক হইয়া যাইবে। আর যে কোনো অনুষ্ঠান উক্ত উন্মাদকে  অতিথির আসন অলংকৃত করার কর্ম হইতে বিরত রাখিবে। এবং অতিব শিঘ্রই উহাকে পাবনা মেডিকেলে ভর্তির জন্য জাতি একযোগে তাহার পার্শ্বে যাইয়া দাঁড়াইবে। আর অর্থ প্রদানের ব্যাপারে প্রতি নিয়ত সিফাতুল্লাহ সেফুর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করিয়া চলিবে।




খেলারাম খেলে যা-১

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ৩০১ কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন আটখানা সম্পাদকীয় পদ / পদবী যুক্ত করা হইয়াছে মর্মে সভাপতি সাদ্দাম হোসেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে উহা প্রকাশ পাইয়াছে। যাহাতে বলা হইয়াছে, উক্ত কমিটির আকার বৃদ্ধি না করিয়াই নতুন আটখানা পদ / পদবী যুক্ত করা হইয়াছে।

নতুন পদ/পদবী গুলো হইলো নিম্নরুপ অটিজম বিষয়ক সম্পাদক, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক, মাদ্রাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, কারিগরি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, ছাত্রী নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সম্পাদক, উদ্যোক্তা উদ্ভাবন বিষয়ক সম্পাদক এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক।

সংশোধনী ও  পাদটিকা  :

নতুন পদ / পদবী সমুহ শুধুই সময়ের দাবি। যেইহারে বাংলাদেশে প্রতিভাবান নেতার সংখ্যা বৃদ্ধি পাইতেছে সেইহারে পদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাইবে ইহাইতো স্বাভাবিক। যথার্থ প্রতিভার মূল্যায়ন তো করিতেই হইবে। তাহা না হইলো তো বিশালাকৃতির গিজগিজ মেধাভরা নেতারা সকলেই ঝরিয়া পড়িবে। আর দল হইবে নেতাশূন্য । ইহাতো কল্পনাই করা যায় না।

যাহা হউক, অচিরেই আরো বেশ কিছু পদ / পদবীর সৃষ্টির প্রয়োজন হইতে পারে। যাহা নিয়া সকলের চিন্তা ভাবনার সময় দ্বারপ্রান্তে। এবং উহা পূর্ব হইতেই তেরী করিয়া রাখার প্রয়োজন। 

তবে এই নতুন কমিটিতে চলমান কিছু পদ তৈরি করিতে মনে হয় উহারা (উর্দ্ধতন নেতা কর্মীরা) ভুলিয়া গিয়াছেন যাহা স্মরন করাইয়া দেয়ার প্রয়াস পাইয়াছি । পদগুলো নিম্নরুপ :

– ফুটপাত থেকে চাঁদা উত্তোলন সম্পাদক,

– মাদক সংগ্রহ বিক্রেতা সম্পাদক,

– কুপাকুপি সম্পাদক,

– বেয়াদপ সম্পাদক,

– মাস্তান বেয়াদপ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক,

উপরোক্ত পদ / পদবী সমূহ লইয়া নতুন করিয়া ভাবিয়া চিন্তিয়া একখানা আদর্শ কমিটি দেশ, দশ ও জাতির স্বার্থে উপহার দেওয়া হউক, জাতি সেই আশায় বুক বাধিয়া রহিলো।

নতুন আটটি পদ সংযুক্ত করা হলো ছাত্রলীগে
দৈনিক সমকাল, ১১.০৪.২০২৩




বীজ বপন..

বাবা মায়ের মাগফিরাতের জন্য আপনি আমি আল্লাহ্’র দরবারে হাত তুললে, আপনার আমার সন্তানেরাও এক সময় আমাদের জন্য হাত তুলবে.. মো: শওকত আকবার




বাবা মা’র জন্য দোয়া-৩

আল্লাহ রাহমানির রাহীম পবিত্র কোরানের মাধ্যমে বারংবার জন্মদাতা বাবা-মার জন্য দোয়া করার জন্য সন্তানদের তাগিদ দিয়েছেন। সন্তানদের দোয়া বাবা মার জন্য এক একটি বুলেট। আর বাবা মার দোয়াও সন্তাদের জন্য এক একটি বুলেট। যা কখনোই মিস ফায়ার হয় না। তাই প্রতিটি সন্তাদের উচিত প্রতি নিয়ত জীবিত বা মৃত বাবা মার জন্য আল্লাহ্’র দরবারে হাত তুলে তাদের মাগফিরাতের জন্য কান্নাকাটি করা।

رَّبِّ ٱغْفِرْ لِى وَلِوَٰلِدَىَّ وَلِمَن دَخَلَ بَيْتِىَ مُؤْمِنًا وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَٱلْمُؤْمِنَٰتِ وَلَا تَزِدِ ٱلظَّٰلِمِينَ إِلَّا تَبَارًۢا

উচ্চারণ : ‘রাব্বিগফিরলি ওয়ালিওয়ালিদাইয়্যা ওয়া লিমান দাখালা বাইতিয়া মুমিনাও ওয়া লিলমুমিনিনা ওয়াল মুমিনাত ওয়া লা তাযিদিজ জ্বালিমিনা ইল্লা তাবারা।’

অর্থ : ‘হে আমার রব! আমাকে, আমার বাবা-মাকে, যে আমার ঘরে ঈমানদার হয়ে প্রবেশ করবে তাকে এবং মুমিন নারী-পুরুষকে ক্ষমা করুন আর আপনি জালিমদের ধ্বংস ছাড়া আর কিছুই বাড়িয়ে দেবেন না।’ (সুরা নুহ : আয়াত ২৮)

হে আল্লাহ, আমার বাবা-মা, আমার পূর্ব-পুরুষদের আপনি জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করেন।

আজ আমি আপনি আমাদের বাবা-মার জন্য আল্লাহর দরবারে দু’হাত তুলে কান্নাকাটি করলে, আমার আপনার সন্তানেরাও এক সময় আমার আপনার জন্য কান্নকাটি করবে। এটাই আল্লাহর বিধান.. মোহাম্মদ শওকত আকবার




মেডিকেল রিপোর্ট চেক

আসসালামু আলাইকুম। আমার আজকের আর্টিকেলের বিষয় অনলাইনে কিভাবে করবেন মেডিকেল রিপোর্ট কার্ড ফিট/আনফিট  চেকিং।

কেনো করতে হয় মেডিকেল চেক আপ

কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকায় বিপুল পরিমানে শ্রমিক প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে পাড়ি জমায় আরব গালফের ছয়টি দেশে। আর এই সব প্রবেশের জন্য প্রথমেই শারিরিকভাবে FIT বা সক্ষম, কোনোরকম শারিরিক প্রতিবন্ধতকা নেই তা প্রমান করতে হয়। আর এই প্রমানের জন্য প্রয়োজন পড়ে মেডিকেল টেষ্টের। এই মেডিকেল রিপোর্ট ফিট হলে ভিসা প্রসেসিং এর দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয় । আর মেডিকেল কার্ড আনফিট হলে উক্ত দেশ সমুহে প্রবেশের ভিসা পাওয়া যায় না। অর্থাৎ একটি আনফিট কার্ডের প্যাসেঞ্জারের পক্ষে উক্ত দেশ সমূহের কোনো একটিতে প্রবেশের আর কোনো দ্বর উন্মুক্ত থাকেনা।

আরব গালফের ৬টি দেশ কি কি

আরর গালফ বা মধ্য প্রাচ্যের ছয়টি দেশ হচ্ছে – বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, আরব আমিরাত (দুবাই)।

কি কারনে আনফিট হয় মেডিকেল রিপোর্ট

যেসব কারনে আনফিট হয় মেডিকেল রিপোর্ট নিম্নে তার একটি চার্ট প্রদান করা হলো । যেমন :

    1.  হেপাটাইটিস
    2. HIV
    3. Corona Positive
    4. চর্মরোগ
    5. জন্ডিস
    6. হৃদরোগ
    7. শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি
    8. গর্ভবতী মহিলা
    9. শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কোন ত্রুটি

কিভাবে করাবেন  মেডিকেল টেষ্ট

মেডিকেল টেষ্ট বা চেক আপ করার জন্য উক্ত দেশ সমূহের সমন্বয়ে Gulf Health Council নামে একটি এসোসিয়েশন কাজ করে থাকে। (Gulf Cooperation Council জিসিসিতে কাজ করতে বা বসবাস করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের তাদের মেডিকেল চেক-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে এবং তারা ফিট কিনা তা নিশ্চিত করতে সক্ষম করে  – এই কাউন্সিল।  এই কাউন্সিল থেকে এপ্রুফ মেডিকেল/ডায়াগনষ্টিক সেন্টার গুলোই শুধুমাত্র করতে পারে মেডিকেল টেষ্ট। মেডিকেল টেষ্টের জন্য প্রথমেই আপনাকে Country, City সহ আপনার পাসপোর্টের সকল তথ্যাদি সহ সাবমিট করতে হবে একটি Wafid Appointment Slip নেয়ার জন্য। এবং সেই স্লীপেই আপনার নির্দিষ্ট মেডিকেল সেন্টার এর নাম উল্লেখ করা থাকবে। (কিভাবে করবেন  স্লীপ উত্তোলন – আর্টিকেল নিয়ে আমাদের এই আর্টিকের টি পড়ুন)। 

নির্ধারিত সেন্টার থেকে চেক আপ করার কয়েক দিনের মধ্যেই উক্ত সেন্টার ফিট বা আনফিট কার্ডটি প্যাসেন্জারের হাতে ন্যস্ত করে।

মেডিকেল কার্ড চেক আপ

মেডিকলে সেন্টার যে কার্ডটি প্যাসেঞ্জারকে কে প্রদান করে থাকে সেই কার্ডটি অনলাইনেও চেক করা যায়। মেডিকেল টেষ্ট কার্ডটি ২ ভাবে চেক করা যায়।  যেদেশে যাচ্ছেন সেই দেশের ইমিগ্রেশনের ওয়েব সাইট থেকে অথবা ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের ওয়েব সাইট থেকে। অনলাইনে কিভাবে চেক করবেন আপনার মেডিকেল পরীক্ষার রিপোর্ট সে বিষয়েই জানাবো এখন।

বাংলাদেশের মেডিকেল রিপোর্ট পরীক্ষার জন্য :

১- প্রথমে ভিজিট করুন wafid.com

২- Medical Examinations অপশন থেকে View Medical Reports এ ক্লিক করুন। এখানে Passport Number অথবা GCC Slip Number দিয়ে রিপোর্ট চেক করতে পারবেন।

মেডিকেল রিপোর্ট চেক

৩- উপরোক্ত ফরমটি ফিলাপের পরই নিচের ছিবির মতো আপনার মেডিকেল কার্ডটি উপস্থাপিত হবে।

মেডিকেল রিপোর্ট চেকিং এ একজন কেনডিডেটের তথ্যাদি

৪- উপরের পিডিএফ এ ক্লিক করে আপনার কার্ডটি প্রিন্ট করলে নিম্নরুপ একটি ফাইল ভিজিবল হবে। আর এটাই আপনার ফিট কার্ড।

শেষকথা

এখানে শুধুমাত্র ওমানের মেডিকেল রিপোর্ট নিয়ে বলা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলো দেশের মেডিকেল টেষ্ট রিপোর্ট একই ভাবে চেক করা সম্ভব। এসব দেশ ছাড়াও পৃথীবির অন্য যে কোন দেশে যাওয়ার জন্য মেডিকেল রিপোর্ট চেক করার জন্য আপনি Google এ গিয়ে (Country Name + Medical Report Check) লিখে সার্চ করুন। রিপোর্ট চেক করার লিংক আপনি পেয়ে যাবেন।




বাবা মায়ের জন্য দোয়া-২

বাবা মায়ের জন্য দোয়া-২ : জন্মদাতা বাবা-মার জন্য প্রতিনিয়ত আমাদের (সন্তানদের) দু’হাত তুলে দোয়া করা উচিত। ইবরাহীম (আঃ) এই দু’আ তখন করেছিলেন যখন তাঁর কাছে স্বীয় পিতা আযর এর ব্যাপারে আল্লাহর দুশমন হওয়ার কথা প্রকাশ পায়নি। যখন প্রকাশ পেয়ে গেল যে, তাঁর পিতা আল্লাহর দুশমন, তখন তিনি সম্পর্কছিন্নতা ব্যক্ত করলেন। কেননা যতই নিকটাত্মীয় হোক না কেন, মুশরিকদের জন্য (ক্ষমা প্রার্থনার) দু’আ করা বৈধ নয়।

رَبَّنَا ٱغْفِرْ لِى وَلِوَٰلِدَىَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ ٱلْحِسَابُ

উচ্চারণ : ‘রাব্বানাগফিরলি ওয়ালিওয়ালিদাইয়্যা ওয়া লিলমুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।’

অর্থ : ‘হে আমাদের রব! যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন আপনি আমাকে, আমার বাবা-মাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা করে দেবেন।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ৪১)

হে আল্লাহ্ বাবা-মায়ের জন্য সেবা শুশ্রুষা কিছুইতো করতে পারি নাই। তুমি আমাকে মাফ করে দাও। মাফ করে দাও অন্ধকার কবরে শায়িত আমার জন্মদাতা পিতা আর গর্ভধারিণী মাকে।

আজ থেকে বাবা মায়ের জন্য দোয়া করা হোক আমাদের প্রতিদিনকার একটি বাধ্যতামূলক রুটিন মাফিক কাজ। আল্লাহ আমাদের এই আমলটি করার তৌফিক দান করুন। আমিন!

Showkatbd.com is a full-featured online documents organized application site. Which is going to prepare document from just a form.   It will save your time ! Bengali, English and Arabic letter generator is available here. Do not heisted to try this! 

  FORM2Dox

  DOCUMENTCreation Tools




বাবা মার জন্য দোয়া..

আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া এক নেয়ামত হচ্ছে  বাবা-মা । সন্তানের জন্য এই দুনিয়ার জীবনে শেষ্ঠ সম্পদও বটে। এমনই এক সম্পদ, যে সম্পদের বিনিময় মূল্য এই পৃথিবীতে এখনো সৃষ্টি হয়নি আর ভবিষ্যতে হবেওনা।

আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরানের মাধ্যমে সেই বাবা-মা জীবিত থাকুক আর নাইবা থাকুন, তাদের জন্য  দোয়া করার জন্য বিশেষভাবে নির্দেশ দিয়েছেন। আর সেই সব দোয়ায় আছে নিজেদের (সন্তানদের) জন্য কল্যান।

বাবা মার জন্য দোয়া
رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا

উচ্চারণ : ‘রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগিরা।’

অর্থ : (হে আমাদের) পালনকর্তা! তাদের (বাবা-মা) উভয়ের প্রতি দয়া কর; যেভাবে তারা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৪)

একজন সন্তানের জীবনে বাবা-মায়ের শূন্যতা কোনো কিছুর মাধ্যমেই পূরন করা যায় না.. – মোহাম্মদ শওকত আকবার




নিজের জন্য দোয়া

নিজের জন্য দোয়া : হাদিসে দোয়া করাকে স্বতন্ত্র ইবাদত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সাহাবি নোমান বিন বাশির (রা.) এর সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘দোয়াই ইবাদত।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৪৮১)

আল্লাহ তায়ালা নিজেও পবিত্র কোরআনে তার বান্দাদের বেশি বেশি দোয়া করার আহ্বান জানিয়েছেন। বর্ণিত হয়েছে,

وَقَالَ رَبُّکُمُ ادۡعُوۡنِیۡۤ اَسۡتَجِبۡ لَکُمۡ ؕ  اِنَّ الَّذِیۡنَ یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ عَنۡ عِبَادَتِیۡ سَیَدۡخُلُوۡنَ جَہَنَّمَ دٰخِرِیۡنَ

তোমাদের প্রতিপালক বলেছেন, আমাকে ডাক। আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব। নিশ্চয়ই অহংকারবশে যারা আমার ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা লাঞ্ছিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৬০)

নিজের জন্য দোয়া : জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির জন্য সর্বদা আমাদের পড়া উচিত, অনেক মর্তবা সম্পন্ন একটি দোয়া :  اللَّهُمَّ أَجِرْنِي مِنَ النَّارِ

উচ্চারন:আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান নার।

অর্থ:হে আল্লাহ! আমাকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দাও

শওকতবিডি ই-ডকস্ - অফিস এখন আপনার হাতেইShowkatbd eDocs is a full-featured online documents organized application site. Which is going to prepare document from just a form. It will save your time ! Bengali, English and Arabic letter generator is available here.




অবশেষে..

তেতুল গাছে যে আঙ্গুর ফল ধরেনা, তা বুঝতেই ৩০ বছর কেটে গেলো.. – মোহাম্মদ শওকত আকবার




ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন

আশা করি সবাই সুস্থ আছেন ভালো আছেন। ভালো থাকেন মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে এটাই কামনা। আপনারা ভালো থকেলেই আমি ভালো। কেননা ভালো থাকলেই আপনারা আমার সাইট ভিজিট করবেন আর আমার কষ্ট করে তৈরী করা আর্টিকেল আপনাদের দৃষ্টি কাড়বে।

আসুন শুরু করি আজকের আর্টিকেল। আজকের বিষয় ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ। কিভাবে একটি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে আপনার পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ড প্রতিস্থাপন করে তা দৃষ্টি নন্দন করবেন তাই জানাবো আজ।

ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ

এক সময় একটি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ বা মুছে অন্য আরেকটি ব্যাকগ্রাউন্ড প্রতিস্থাপন করতে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের শরনাপন্ন হতে হতো। এখন আর সেটির প্রয়োজন পড়েনা। সৃষ্টি হয়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় হাজারো এ্যাপস বা সফটওয়্যার। যার মাধ্যমে অতি সহজেই একটি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মুছে পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে তা দৃষ্টি নন্দন করা যায়।

আসুন শুরু করি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ

ষ্টেপ -১

১. ShowkatBD  তে অবস্থান করুন।

২. মাউস পয়েন্টার স্ক্রল করে ঠিক মাঝ বরাবর ইমেজ ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভার অপশনের (+) প্লাস সাইন এ ক্লিক করুন।

৩. নীচের ইমেজ ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভার দৃশ্যমান হবে, এবার ক্লিক করুন।

৪. নীচের স্ক্রীনটি আসবে :

৪. Upload Image (আপলোড ইমেজ) বাটনে ক্লিক করে আপনার ছবিটি আপলোড করুন। কম্পিউটার বা মোবাইল থেকে যে ছবিটির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চাচ্ছেন সেটি উত্তোলন করুন। আপলোডের সাথে সাথেই নিচের ছবির ন্যায় আপনার ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড অটোমেটিক রিমুভ হয়ে গেছে।

হয়ে গেলো আপনার ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ। এ অবস্থায় যদি সেভ করতে চান তাহলে,

৫. Download বাটনে ক্লিক করুন। আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারে সেভ হয়ে যাবে।

ষ্টেপ -২ 

১. এবার আসুন আপনার ছবির ব্যাকে অন্য একটি ছবি প্রতিস্থাপন করি। ছবি আপেলোডের পর যখন আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডটি রিমুভ হয়ে যাবে নিচের ছবির ন্যায়  Edit (এডিট) বাটনে ক্লিক করুন,

২. নিচের স্ক্রীনটি প্রদর্শিত হবে। এরো মার্ক করা Photo (ফটো) অপশনটিতে ক্লিক করুন।

৩. Upload Background (আপলোড ব্যাকগ্রাউন্ড) এ ক্লিক করে আপনার নির্দিষ্ট ছবিটি সংযোগ করুন। দেখুন পেছনে আপনার দ্বিতীয় ছবিটি সংযোজিত হয়ে গেছে। চাইলে আপনি Color (কালার) অপশন থেকে পছন্দের কালার দিয়েও ব্যাকগ্রাউন্ড ফিল করে দিতে পারেন।

৪. সর্বশেষ Downlaod (ডাউনলোড) করুন।

ব্যাস হয়ে গেলো আপনার ছবির ব্যাক পরিবর্তন। আর নিজেই হয়ে গেলেন ব্যাাকগ্রাউন্ড রিমুভার গ্রাফিক্স ডিজাইনার। এখন উক্ত ছবিটি আপনি আপনার যে কোন শোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারবেন।

পোষ্টটি যদি বিন্দু মাত্রও আপনাদের উপকার হয়, তাহলে কমেন্টস বা শেয়ার করতে ভুলবেন না।

ভালো থাকুন। পরবর্তী আর্টিকেল নিয়ে যেনো আবার আপনারদের সামনে আসতে পারি যে পর্যন্ত দোয়া করুন।