গোল্ড কনভার্টার ভরি থেকে গ্রাম.স এ

গোল্ড কনভার্ট নিয়েই আমার আজকের এই আর্টিকেল ’গোল্ড কনভার্টার’ । কিভাবে ভরি থেকে গ্রাম এবং গ্রাম থেকে ভরিতে রুপান্তর করবেন তাই জানাবো আজ।

গোল্ডের হিসেব নিকেশ

বিশ্ব জুড়ে গোল্ডের হিসেব হয় গ্রামস এ। আন্তর্জাতিক বাজারও চলে গ্রামস এ। আর আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষই এর হিসেব করে ভরিতে। অবশ্য সেই পুর্ব পুরুষদের থেকেই এভাবে চলমান। আমরাও এতেই অভ্যস্ত। কেনা কাটায় প্রথমেই জিজ্ঞেস করি- ভরি কত? কিন্তু আমরা যারা বিদেশ ট্রাভেল করি তাদের অনেকেরই গ্রামের হিসেব এলে সাময়িক একটু খটকা লেগে যায়। আর সেই খটকা কাটাতেই এই কনভার্টারটির লিংক।

কনভার্টারের উপকারীতা

খুব সহজে মুহুর্তেই আপনি আপনার ভরি বা গ্রামের হিসেবটি নিখুঁতবাবে মিলিয়ে নিতে পারবেন এর মাধ্যমে। তাহলে আসুন শুরু করা যাক।
প্রথমেই আপনাকে যা করতে হবে,

  • Showkatbd.com এ প্রবেশ করতে হবে।
  • ডান পাশের সাইডবার থেকে গোল্ড কনভার্টার বাটনের + প্লাস সাইনে ক্লিক করুন।
  • আপনার কাংখিত ভরি থেকে গ্রাম (g) এ কনভার্ট  অপশনটি দৃশ্যমান হবে, অতঃপর ক্লিক করুন।
  • এখন আপনি নিচের স্ক্রীনের ন্যায় মেইন কনভার্ট পেইজ এ অবস্থান করছেন।

  • উপরের ঘরে আপনার ভরির সংখ্যা উল্লেখ করলেই নিচের ঘরে গ্রামস প্রদর্শিত হবে।

হয়ে গেলো আপনার ভরি থেকে গ্রামস এ কনভার্ট।  Swap বাটনে ক্লিক করে এবার আপনি গ্রাম থেকে ভরিতেও রুপান্তর করতে পারেন।

পরিশেষে, আমার সংগ্রহিত লিংকটি যদি আপনার এতটুকুও উপকারে আসে তাহলেই আমার এই সংগ্রহ সার্থক। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর অন্যকে ভালো রাখার দায়িত্বও আপনারই।

আসুন, প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো কাজ করি। মনে রাখবেন, আপনি আর আমি উভয়েই চলে যাবো। আপনার আর আমার একটি ভালো কাজই অবিনশ্বর ঐ পৃথিবীতে আমাদের ভালো থাকার পথ বের করে দিবে। মহান রাব্বুল আলামিন, আমাদের সবাইকে এটুকু বূঝে মেনে চলার তৌফিক দান করুন।




এজ বা বয়স গননার ক্যালকুলেটর

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় এজ বা বয়স গননার ক্যালকুলেটর নিয়ে। অনলাইনে কিভাবে মিনিটেই গননা করতে পারবেন আপনার বয়স সে বিষয়েই আমার আর্টিকেল। আসুন বর্ণনা না বাড়িয়ে শুরু করি আমাদের বয়স গননা।

বয়স গননার ক্যালকুলেটর

এজ ক্যালকুলেটর টুলস; এটি অনলাইন ভিত্তিক একটি টুলস।  অতি সহজে যে কেউই সেকেন্ডে বের করতে পারেন আপনার সঠিক বয়স।

ব্যবহারের নিয়ম

নিচের ক্যালকুলেটরে আপনার জন্মের দিন মাস বছর উল্লেখ করে ক্যালকুলেট বাটনে ক্লিক করুন। চোখের পলকেই পেয়ে যাবেন আপনার সঠিক বয়স।

[user-age-calculator template=1]

এখানে শুধু আপনারই নয় আপনার প্রিয়জনের বয়স বের করতেও আর আপনাকে ঝামেলা পোহাতে হবে না।

আশা করি, খুবই ছোটটো এই টুলসটি আপনার এবং আপনার আশে পাশে সকলেরই উপকারে আসবে।

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

বাবা মা আমাদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। আসুন এই সম্পদের যথাযথ যত্ন নেই। যত্নেই রত্ন মিলে। আর আমাদের বাবা মা যারা আমাদের ছেড়ে অনাদি অনন্তকালের জন্য চলে গেছেন তাদের জন্য একটু দোয়া করি – ‘রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগিরা’ – ”হে আমাদের পালনকর্তা! তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন; যেমনিভাবে তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন”।




নিজেকে জানো..

নিজেকে জানো, তবেই তুমি অন্যের বিচার করতে পারবে.. মোহাম্মদ শওকত আকবার




কোথা থেকে এলো এই সুস্বাদু বিরিয়ানি

কোথা থেকে এলো এই সুস্বাদু বিরিয়ানি: ”বিরিয়ানি” শব্দটি কানে আসলেই কেমন যেন জিভে জল চলে আসে, আর পেটের ভেতর মোচড় মেরে সৃষ্টি হয়  ক্ষুধার, নাকের সামনে ভাসতে থাকে মাতাল করা সুঘ্রান। যে কোন ঘরোয়া আয়োজন হোক আর সামাজিক আচার অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে কোনো উৎসবই কল্পনাই  করা যায় না এই লোভনীয় খাবারটি ব্যতিত।

”মাছে ভাতে বাংগালী” যদিও এটা আমাদের ট্যাগ, তবুও এই লোভনীয় খাবারটির জনপ্রিয়তার নেই যেন কমতি। মুখে জল আনা লোভনীয় এই খাবারটি কি করে যে আমাদের এই ভারতবর্ষে এতো জনপ্রিয় হয়ে উঠলো আজ সে গল্পই বলবো। আসুন জানি, কোথা থেকে এলো এই সুস্বাদু বিরিয়ানি।

বিরিয়ানির আগমন:

অনেকের ধারনা, বিরিয়ানি শব্দটি এই ভারত বর্ষের, আসলে কিন্তু তা নয়। শব্দটির আগমন মুলত পারস্য দেশ থেকে। ফারসি শব্দ ‘বিরিয়ান’ আর ‘বিরিঞ্জ’ থেকে উৎপত্তি হয়েছে ‘বিরিয়ানি’র। বিরিয়ান এর অর্থ হল – রান্নার পূর্বে ভেজে নেয়া। আর বিরিঞ্জ হলো চাল।বিরিয়ানি হলো – রান্নার পূর্বে ঘি দিয়ে ভেজে নেয়া সুগন্ধি চাল।

বিরিয়ানির ইতিহাস নিয়ে যত কথা:

বিরিয়ানির উ’ৎপত্তি এশিয়ার পশ্চিমাংশে। ধারনা করা হয় যে, তুর্কি মঙ্গল বিজয়ী তৈমুর 1398 সালে বিরিয়ানিকে ভারতবর্ষের সীমানায় নিয়ে আসেন। প্রচলিত আছে যে, মাটিতে গর্ত করে সেই গর্তে আগুন জ্বালানো হতো। মাটির এক বিশাল হাড়িতে চাল, মসলা মাখা মাংস, ঘি সবকিছু একসাথে করে হাঁড়িতে পুরে ঢাকনা লাগিয়ে দেয়া হতো। এরপর সেই হাঁড়ি গনগনে গরম সেই গর্তে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হতো সবকিছু সেদ্ধ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। পুরোপুরি সেদ্ধ হয়ে গেলে সেই হাঁড়ি বের করে আনা হতো মাটির সেই গর্ত থেকে। তারপর পরিবশন করা হতো তৈমুরের  সেনাবাহিনীদের।

কোথা থেকে এলো এই সুস্বাদু বিরিয়ানি
ফারসি শব্দ ‘বিরিয়ান’ আর ‘বিরিঞ্জ’ থেকে উৎপত্তি হয়েছে ‘বিরিয়ানি’র। বিরিয়ানি হলো – রান্নার পূর্বে ঘি দিয়ে ভেজে নেয়া সুগন্ধি চাল।

তবে আরো একটি গল্প প্রচলিত আছে যে, সম্রাজ্ঞী মুমতাজ মহলই নাকি এই ভারত বর্ষে বিরিয়ানীর সূচনা করেন। জনশ্রুতি আছে যে, মুমতাজ মহল একদিন সৈন্যদের বেরাক পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে দেখেন যে, সৈন্যদের অবস্থা খুবই করুন। সবারই ভগ্ন স্বাস্থ্য। বিষয়টি তাকে ভাবিয়ে তুলে। তিনি তৎক্ষনাৎ বেরাকের বাবুর্চীকে তলব করেন। আর ফরমান জারি করেন যে, চাল আর মাংশ দিয়ে এমন একটা খাবার তৈরী করতে যা সৈন্যদের প্রচন্ড পুষ্ঠি জোগাবে আর ভগ্ন স্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনবে। হুকুম মোতাবেক যে খাবার তৈরী করা হলো তাই আজকের দারুন স্বাদের লোভনীয় এই বিরিয়ানি।

বিরিয়ানি এরপর খুব সহজেই চলে এলো মুঘলদের খাবারের পাতে। মুঘলরা ভারতবর্ষের যেখানেই  গিয়েছেন, সেখানেই  ছড়িয়ে দিয়েছেন এই বিরিয়ানি।  এরপর সেখান থেকেই একেক স্থানে বিরিয়ানি পেয়েছে একেক মাত্রা। একারণে বিরিয়ানি তে আজ  এত বৈচিত্র , এত  রকমভেদ!

অতুলনীয় স্বাদের রহস্য:

সারা বিশ্বজুড়ে বিরিয়ানির প্রকার প্রায় কয়েক শ তো হবেই। বিচিত্র সব বিরিয়ানির বিচিত্র সব নাম। বিরিয়ানির স্বাদে যতই বৈচিত্রতা থাকুক না কেন, রান্নার পদ্ধতি প্রায় সবই কাছাকাছি। বিরিয়ানির আসল বৈচিত্র লুকিয়ে থাকে মুলত মসলার ব্যবহারে।

বিরিয়ানির অতুলনীয় স্বাদের মূল কারণ হলো ‘দম’ এ রান্না করা, আর বাহারি হরেক রকমের মশলার স্বাদ তো আছেই।

রান্নার পদ্বতি :

যে হাঁড়িতে বিরিয়ানি রান্না করা হয় সেই হাড়ির ঢাকনা ময়দার তাল বা ডো (dough) দিয়ে এমনভাবে আটকে দেয়া হয়, যেন ভেতরের বাষ্প কোনভাবেই  বাইরে আসতে না পারে। অল্প আচেঁ হাঁড়ি বসিয়ে,  ধীরে ধীরে বিরিয়ানি রান্না হওয়ার এই পদ্ধতিকেই ‘দম পোক্ত’ বা দমে রান্না হওয়া বলে। আর এই দমে রান্না হয় বলেই, সুগন্ধি চাল, ঘি, জাফরান, গোলাপজল, কেওড়াজল আর বিভিন্ন মসলার স্বাদ ও সুঘ্রাণ সবকিছুই মিশে একাকার হয়ে যায়, আর বিরিয়ানি পায় তার অতুলনীয় স্বাদ।

প্রকারভেদ:

বিরিয়ানি মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। কাচ্চি আর পাক্কি। উর্দু শব্দ পাক্কির অর্থ হলো রান্না করা বা পাঁক করা।  কাচ্চি বিরিয়ানি রান্নার সময়, হাড়িতে চাল ও কাঁচা আলুর ওপর টকদই ও মশলায় মেখে রাখা কাঁচা মাংসের আস্তরন দেয়া হয়। তারপর ভালো করে ঢাকা চাপা দিয়ে দমে রান্না করা হয়। মূলত খাসি বা পাঠার মাংস দিয়েই কাচ্চি রান্না  হয়। মশলা মাখা মাংস, সুগন্ধি চাল, ঘি, জাফরান, গোলাপজল সবকিছুর স্বাদ ও সুঘ্রাণ একসাথে হয়ে দমে রান্না হতে হতে তৈরি হয় অতুলনীয় স্বাদের কাচ্চি।

আমাদের দেশে বিরিয়ানি মানেই যেন কাচ্চি বিরিয়ানি। পুরান ঢাকার মানুষের কাছে এই কাচ্চির সমাদরটা যেন একটু বেশিই। পুরান ঢাকার কিছু দোকানের কাচ্চি যেমন ঐতিহ্যবাহী ঠিক তেমনি বিশ্ববিখ্যাত।

পাক্কি বিরিয়ানি:

আর অন্যদিকে পাক্কি বিরিয়ানি রান্নার ক্ষেত্রে, মাংসটাকে আলাদা কষিয়ে রান্না করা হয়। আর চালটাকে আগে থেকেই ঘিয়ে ভেজে আধা সেদ্ধ করে নেয়া হয়। এরপর সব একসাথে মিশিয়ে দমে দিয়ে রান্না করা হয়।

তেহারি ও বিরিয়ানির মধ্যে পার্থক্য :

তেহারি হলো বিরিয়ানিরই একটা পরিমার্জিত রূপ। তেহারি বিরিয়ানির চেয়ে অনেক মসলাদার এবং ঝাল হয়। তবে তেহারির বিশেষত্ব হল এতে প্রচুর পরিমাণ গরুর মাংস এবং কাঁচা মরিচ ব্যবহার করা হয় । এটা মূলত এক ধরনের পাক্কি বিরিয়ানি। তেহারিতে গরুর গোশতের ছোট ছোট টুকরা ব্যবহার করা হয় আর  বিরিয়ানির চেয়ে  মাংসের পরিমাণটাও কিছু কম থাকে।  মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বাজারে প্রতিটি জিনিসের চড়া দামের কারণে খরচ বাঁচাতে এই খাবারের উৎপত্তি  হয়েছিল।

পুরান ঢাকার তেহারির বিশেষত্ব হলো, পুরো তেহারিটাই সরিষার তেলে রান্না করা হয়। আর এই সরিষার কড়া ঝাঁঝ তেহারিকে করে তোলে  অনন্য।

বিরিয়ানির নামের বাহার:

পুরো পৃথিবী তো দূরের কথা কেবল এই ভারতবর্ষেই যে কত প্রকার বিরিয়ানি আছে, তাই হয়তো গুনে শেষ করা যাবে না। তবে এর মাঝে ঢাকাই, হায়দ্রাবাদি, সিন্ধি, লখনৌই, বোম্বাই, থালেশ্বরী, কোলকাতাই, মালাবারি ইত্যাদি বিরিয়ানি উল্লেখযোগ্য।

বিরিয়ানির বৈচিত্রতা ও ঢাকাই বিরিয়ানি :

এবার আসি  ঢাকাই বিরিয়ানির ঐতিহ্যের  কথায়। “ঢাকাই কাচ্চি “ নিঃসন্দেহেই ঢাকা শহরের অন্যতম  একটি ট্রেডমার্ক। মুঘলদের হাত ধরে যেসব মোগলাই খাবার ঢাকা শহরে এসেছে, তার মাঝে বিরিয়ানিই যে সেরা তা কিন্তু বলাই যায়।  ঢাকায় বিরিয়ানির কথা বললেই যে নামটি সবার আগে আসে তা হলো “হাজীর বিরিয়ানি”। 1939  সালে হাজী গোলাম হোসেন সাহেবের হাত ধরেই শুরু হয় এ বিরিয়ানির পথচলা, যার কদর এখনো একটুও কমেনি।

বলা যায় হাজীর বিরিয়ানি থেকেই ঢাকায় শুরু হয় এই বিরিয়ানি শিল্প। ধীরে ধীরে ফখরুদ্দিন বিরিয়ানি, চানখারপুলের হাজী নান্নার বিরিয়ানি, নারিন্দার ঝুনুর বিরিয়ানি ইত্যাদি হয়ে উঠেছে সেই শিল্পেরই অংশ।

আর এখন কেবল নতুন ও পুরান ঢাকার অলিতে গলিতেই নয়, দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ঢাকাই বিরিয়ানির জৌলুস এখন ছড়িয়ে পড়েছে সুদূর প্রবাসেও।

পরিশেষে, জেনে নিলাম কোথা থেকে এলো এই সুস্বাদু বিরিয়ানি। ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করুন। আর তথ্যের কোনো প্রকার ভুল দৃষ্টিগোচর হলে সরাসরি জানান এই নাম্বারে-01783989949, আপনাদের সকল প্রকার উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে।

আমি চাই, অল্প কথায় সঠিক ও সত্য তথ্যাটি তুলে ধরতে। আর্টিকেল পাঠে পাঠকের যেনো কোনো প্রকার ধৈর্য্যের বিচ্যুতি না ঘটে।

আরো পড়ুন:




বাসা ভাড়ার নিয়ম কানুন – সবার জানা দরকার

বাসা ভাড়ার নিয়ম কানুন জানা, আমাদের জন্য কতটুকু প্রয়োজন; তা একজন ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়া বা একজন বাড়িওয়ালাই ভালো জানেন। আর সে প্রসঙ্গেই আমার এ আর্টিকেল।

প্রয়োজনের তাগিদে আমাদের অনেক সময় নিজের বসত ভিটা/বাড়ি/ফ্ল্যাট ছেড়ে বসবাসের জন্য কর্মস্থল বা পড়াশুনার জন্য কলেজ ভার্সিটির আশে পাশে কখনো কখনো বাসা/ফ্ল্যাট/মেস ভাড়া নিতে হয়।

একজন ভাড়াটিয়া বাসা/ফ্ল্যাট/মেস পছন্দ হলে বাড়িওয়ালা/ফ্ল্যাট মালিক/মেস মালিকের সাথে মৌখিক কিছু আলাপ আলোচনার মাধ্যমে ভাড়া নিয়ে নেয়। কিছুদিন অতিবাহিত হবার পরেই শুরু হয় দু’পক্ষের মাঝে এটা ওটা নিয়ে বাক বিতন্ডা। এক পর্যায় এই বিতন্ডা এলাকা বা মহল্লার পন্চায়েত রেখে আইন আদালত পর্যায়ও গড়ায়।

প্রসঙ্গত: ভাড়া দেয়ার সময় বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার সাথে আলাপ আলোচনার সময় অনেক প্রসঙ্গই উঠে আসে না বা উভয়েই তা ভুলে যায়। এটাই স্বাভাবিক। তাই ভাড়া দেয়া বা নেয়ার ক্ষেত্রে ভাড়টিয়া ও বাড়িওয়ালা যদি নিচের অপশনগুলো মেনে একটি চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করে নেয়, তাহলে হয়তে এই বিষয়ে আর কোন বিবাদ সৃষ্টি হবার সম্ভাবনা থাকে না।

  1. ভাড়াটিয়া ও বাড়িওয়ালার উভয়ের যা করণীয় :

    1. বাসা/ফ্ল্যাট ভাড়া দেয়া বা নেয়ার সময় দু’পক্ষের মধ্যে বাড়ি ভাড়া চুক্তির মেয়াদ, মেয়াদোত্তীর্ণতা এবং চুক্তি ভঙ্গের নিম্নোক্ত শর্ত সাপেক্ষে একটি চুক্তি সম্পাদন করুন।
      • যাকে ভাড়া দিচ্ছেন ও যার কাছ থেকে ভাড়া নিচ্ছেন উভয়ের নাম উল্লেখ করুন। (এতে করে উভয়েই নির্দিষ্ট প্রতিনিধির সাথে সরাসরি যে কোন বিষয় আলোচনা করা যেতে পারে।)
      • বাসা/ফ্ল্যাট মাসিক ভাড়ার পরিমান উল্লেখ করুন
      • অগ্রিম সুরক্ষা জামানত এর পরিমান উল্লেখ করুন
      • মাসিক ভাড়া প্রদানের তারিখ উল্লেখ করুন
      • বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়া উভয়ের সকল ধরনের সুযোগ সুবিধার বিষয় উল্লেখ করুন
      • বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, সিকিউরিটি ও অন্যান্য বিল পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্যাদি উল্লেখ করুন
      • চুক্তি শুরু ও চুক্তি শেষ সময় সীমা উল্লেখ করুন।
      • চুক্তিটি বাংলা বা ইংরেজী যে কোন ফরমেট সম্পাদন করতে পারেন। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, যে কোন চুক্তি নিজস্ব ভাষায় করলেই আপনি ১০০% অবগত হতে পারবেন।
      • উভয়ের পছন্দের একজন তৃতীয় পক্ষ কে স্বাক্ষী রাখুন। যিনি আকস্মিক বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার মাঝে সৃষ্ট সমস্যার বিরোধ নিষ্পত্তি, চুক্তি সংশোধন   করতে পারবেন।
  1. বাড়ি ছেড়ে দেয়ার সময় ভাড়াটিয়ার যা করণীয়

    • আপনার আসাবাবপত্র, মালামাল আপনি নিজে থেকে বুঝে নিবেন। বাড়ি ছেড়ে চলে যাবার পরে কোনো আসবাবপত্র বা মালামাল খোয়া গেছে বা হারিয়েছে বলে বাড়িওয়ালার কাছে কমপ্লেইন করা যাবেনা।
    • বাসা/ফ্ল্যাটে অবস্থিত বাড়িওয়ালার কোনো ফিক্সড ফার্নিচার নষ্ট বা ভাংচুরের প্রতি যথেষ্ট খেয়াল রাখতে হবে।
  2. বাসা ছেড়ে দেয়ার সময় বাড়িওয়ালার যা করণীয়

    • চুক্তি অনুযায়ী আপনার ফ্লোরের কোনোরকম ক্ষতি সাধন বা কোনো ফিটিংস্ মিসিং কিনা তা ভালো করে যাচাই করে নিবেন।
    • ভাড়াটিয়া হতে আপনার ফ্লোরের চাবি বুঝে নিবেন।
    • ভাড়াটিয়া বাসা ছেড়ে চলে যাবার পরে এটা হয়েছে বা ওটা নষ্ট এরকম কোনো কমপ্লেইন করা চলবেনা।
    • মাসিক ভাড়া বা অন্যান্য সমুদয় পাওনা পরিশোধ মর্মে একটি রশিদ প্রদান করবেন।

বি:দ্র: প্রথিবীর সকল দেশেই বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে House Rent Agreement/Deed হয়ে থাকে। তাই আপনাকে অবশ্যই বাসা ভাড়ার নিয়ম কানুন জেনে রাখা অত্যাবশ্যক।

showkatbd.com থেকে আপনি সহজেই তৈরী করতে পারেন আপনার বাসা/ফ্ল্যাট ভাড়ার চুক্তিপত্র। আমাদের এখানে আছে একটি ফর্ম। আপনি ধাপে ধাপে তা পূরন করলেই পেয়ে যাবেন আপনার চুক্তিপত্র। বাসা/ফ্ল্যাট ভাড়ার চুক্তিপত্র দুই ভাষাতেই দেয়া আছে, আপনার প্রয়োজনের ফর্মটি বাছাই করুন –




১০০% সত্য

জীবনে হয়তো কারো কোনো উপকার করতে পারি নাই, কিন্তু জানা মতে বা ইচ্ছাকৃত কারো কোনো ক্ষতি করি নাই.. মোহাম্মদ শওকত আকবার




দেয়া নেয়া

হাত উপুড় করে যে দিতে জানে, সে আল্লাহ্ বাদে কারো কাছ থেকে হাত পেতে কিছু নিতে পারেনা.. মোহাম্মদ শওকত আকবার




প্রার্থনা..

ইয়া আল্লাহ্, ইয়া রাহ্ মানীর রাহীম, ইয়া রাব্বি কারীম, আমার জীবনের সমস্ত গুনাগুলো মাফ করে দাও.. মোহাম্মদ শওকত আকবার




Experience Statement Generator | English Format

এক্সপিরিয়েন্স ষ্টেটমেন্ট (Experience Statement) / এক্সপিরিয়েন্স সার্টিফিকেট (Experience Certificate) / অভিজ্ঞতা সনদ বা অভিজ্ঞতার প্রশংসাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে কোম্পানী/কর্মস্থানের নিয়োগ কর্তা দ্বারা জারি করা হয়। যেখানে প্রত্যয়িত হয় যে, কর্মচারী কোম্পানীর সাথে যুক্ত ছিলেন, দক্ষতার সাথে নিয়োগকর্তার নির্দেশ পালন করেছেন বা কর্ম সম্পাদন করেছেন। কর্মসংস্থান জুড়ে তিনি যা অর্জন করেছেন তাই Experience Statement / Experience Certificate / অভিজ্ঞতা পত্র হিসেবে পরিচিত।

Make Letter

অভিজ্ঞতা সনদ কী ?

অভিজ্ঞতা সনদ হলো, কোম্পানী কর্তৃক কর্মচারীকে লিখিত একটি আনুষ্ঠানিক প্রশংসা পত্র এবং নিয়োগ নিশ্চিতকরণ সম্পর্কে কোম্পানির লেটারহেডে নিয়োগকর্তা দ্বারা লিখিত বা মুদ্রিত তথ্য। যেখানে কর্মচারীর নাম, অবস্থান, কর্মচারীর কর্মক্ষেত্রের সময়কাল, কর্মচারীর কর্মদক্ষতা, বেতন ও নিয়োগের ইতিহাস উল্লেখ থাকে। অভিজ্ঞতার সনদটিকে অভিজ্ঞতার প্রশংসা পত্রও বলা হয়।

হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট দ্বারা জারি করা আনুষ্ঠানিক এই অভিজ্ঞতা সনদটি নিশ্চিত করে যে, কর্মচারী কোম্পানির সাথে যুক্ত ছিলেন। আর কর্মচারীর জন্য এটি একটি অপরিহার্য চিঠি যা কর্মচারীর সংস্থা ছাড়ার সময় এবং কর্মচারীকে তার পূর্ববর্তী কর্মসংস্থান যাচাই করার জন্য এই চিঠির প্রয়োজন। তাই, এইচআর বিভাগের সর্বোচ্চ যত্ন সহকারে এটি করা উচিত।

হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট কর্মচারীর নাম, পিতার নাম, বাসস্থানের ঠিকানা, কর্মচারী আইডি ইত্যাদি প্রত্যয়ন করবেন। সাথে কর্মচারীর বেতন প্যাকেজও। অভিজ্ঞতার প্রশংসা পত্রটি ব্যক্তির অর্জিত সমস্ত দক্ষতাকে প্রত্যয়িত করে। এটি একজন ব্যক্তির জন্য তার উন্নততর কর্মজীবনের সংস্থান এবং ভবিষ্যতের সুযোগের জন্য মূল্যবান নথিগুলির মধ্যে একটি।

কেনো অভিজ্ঞতার সনদ প্রয়োজন ?

কর্মচারীর অভিজ্ঞতার পত্রটি বিগত বছরে নির্দিষ্ট কোম্পানীতে তার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা সনাক্ত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি একজন কর্মচারীর প্রমাণ পত্র হিসাবে কাজ করে যে, আপনি একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট অবস্থানে একটি সংস্থায় নির্দিষ্ট কর্মে নিযুক্ত ছিলেন। এটি বিশেষত নতুন কর্মচারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা তাদের কর্মজীবনে এর থেকে আরো উন্নততর দিক পরিবর্তন করার কথা বিবেচনা করছেন এবং এটি আপনার আবেদনের বিশদ আপডেট করতে সহায়তা করে। এই পত্রে কোম্পানির নাম, নিয়োগের তারিখ, কাজের বিবরণ এবং দক্ষতা ও দায়িত্ব সমূহ উল্লেখ থাকে। একজন কর্মচারীর অভিজ্ঞতার সনদে কোম্পানীর প্যাড, সীল ও স্বহস্তে করা স্বাক্ষর থাকে যা জাল করা কঠিন।

অভিজ্ঞতার সনদ এর উদ্দেশ্য..

অভিজ্ঞতার পত্রটি প্রমাণ করে যে, উক্ত কর্মচারীর কোম্পানির সাথে সত্যিকারের একটি বৈধ অভিজ্ঞতা রয়েছে। যা তিনি তার বায়োডাটা (সিভি) তে উল্লেখ করেছেন। পত্রটি যে কোনো প্রতিষ্ঠানে বোর্ডে প্রার্থী নিয়োগের সময় নিয়োগের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি।

অভিজ্ঞতা সনদ এর বিন্যাস..

একটি সঠিক এবং চিত্তাকর্ষক অভিজ্ঞতা সনদ তৈরি করতে চিঠি লেখার ক্ষেত্রে একটি সঠিক বিন্যাস সর্বদা মূল। অভিজ্ঞতা সনদ তৈরি করতে নিম্নলিখিত পয়েন্টগুলি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটা সুস্পষ্ট যে, এটি সাবলীল ভাষায় হওয়া উচিত এবং নিম্নলিখিত মূল বিষয়গুলি অবশ্যই থাকতে হবে:

  1. কোম্পানির লেটারহেড।
  2. সার্টিফিকেট প্রদানের তারিখ।
  3. অভিবাদন বা ঘোষণা “যার জন্য প্রযোজ্য”।
  4. অফিসিয়াল রেকর্ড অনুযায়ী কর্মচারীর পুরো নাম।
  5. চাকরির সময়কাল (যোগদানের তারিখ এবং সংস্থায় কাজ করার শেষ দিন)।
  6. পদবী বা পদ।
  7. কর্মক্ষমতা।
  8. বর্ণনা শেষে শুভ কামনা।
  9. পরিচালক / এইচওডি / ম্যানেজার / এইচআর বিভাগের প্রধান / অনুমোদিত স্বাক্ষরকারী দ্বারা স্বাক্ষরিত।
  10. কোম্পানির সিলমোহর বা স্ট্যাম্প ।

অভিজ্ঞতা সনদ তৈরি করুন সহজেই..

একটি অভিজ্ঞতার সনদ তৈরি করুন খুব সহজ, দ্রুত অনলাইনে। শুধু প্রার্থীর প্রয়োজনীয় বিবরণ পূরণ করুন এবং সেকেন্ডের মধ্যে পত্রটি তৈরি করুন। অভিজ্ঞতা সনদটি তৈরি করার পরে, কোম্পানির লেটার হেডে একটি প্রিন্টআউট নিন, ইস্যু করা কোম্পানির সিল লাগান এবং অনুমোদিত কর্মকর্তার স্বাক্ষর প্রদান করুন। এবার নিচের ধাপগুলো অনুস্বরন করুন –

অনলাইন সমাধান :

showkatbd.com থেকে মাত্র কয়েকটি ষ্টেপেই তৈরী করতে পারেন একটি অভিজ্ঞতার সনদ :

  • নিচের Make Letter বাটনে ক্লিক করলে আপনাকে সরাসরি Experience Certificate Preparing Form এ নিয়ে যাবে।
  • সেখান থেকে আপনি যত্ন সহকারে আপনার প্রয়োজনীয় অপশনগুলো পুরন করুন। কোনো একটি ঘর যেনো খালি না থাকে। মনে রাখবেন, একটি ঘরও যদি বাদ পড়ে যায় তাহলে আপনার চিঠিটি পূর্নাঙ্গভাবে দৃশ্যমান হবেনা।
  • সর্বশেষ প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করলেই তৈরী হয়ে যাবে আপনার অভিজ্ঞতার সনদ বা Experience Letter.
  • প্রিন্ট ব্রাউজার থেকে পেপার সাইজ, মার্জিন, এবং হেডার ফুটার আনচেক করে প্রিন্ট দিন।

অভিজ্ঞতার সনদটি তৈরীতে অবশ্যই কোম্পানী অফিশিয়াল প্যাড ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

Make Letter

আপনার চিঠি প্রুফরিড করুন :

একটি অভিজ্ঞতার সনদ প্রদনের পূর্বে অবশ্যই প্রুফরিড করে নিবেন। এটি আপনার চিঠিতে কেনো ত্রুটি বা টাইপোস বা টাইপ মিস্টেক হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।

অভিজ্ঞতার সনদ প্রিন্ট দিলে নিচে প্রদর্শিত ছবির ন্যায় দৃশ্যমান হবে। প্রিন্ট ব্রাউজার থেকে আপনি পিডিএফ মুডেও প্রিন্ট করে পিডিএফ ফাইল হিসেবে কম্পিউটারে সেভ করে রাখতে পারেন।

অভিজ্ঞতা সনদ
অভিজ্ঞতা সনদ-সেম্পল কপি

অনুরোধে : আমি চেষ্টা করেছি একটি অভিজ্ঞতার সনদ লিখার জন্য একটি সহজ পদ্বতি তৈরীর। কতটুকু স্বার্থক হয়েছি জানিনা। তা কেবল একজন ইউজারই বলতে পারবেন। যদি বিন্দুমাত্র উপকার হয় তবেই আমার কষ্ট সার্থক। অনলাইন টিপস নিয়ে রচিত যে কোনো আর্টিকেল পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন, বিয়োজন করার ব্যাপারে যে কোনো পরামর্শ সাদরে গৃহিত হবে। সরাসরি ফোন করুন এই নাম্বারে – +8801783989949 অথবা ই-মেইল করতে পারেন – showkatbd2022@gmail.com

সকলের দোয়া কামনায়..। নতুন কিছু নিয়ে আবার দেখা হবে। ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন এই প্রত্যাশায় আজকের মতো বিদায়। আল্লাহ হাফেজ !!

জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন :

অনলাইনে সহজে কোথা থেকে অভিজ্ঞতার সনদ এর চিঠির নমুনা বা টেমপ্লেট পেতে পারি?

  • আপনি google এ সার্চ দিলেই অভিজ্ঞতার সনদ এর অসংখ্য নমুনা বা টেমপ্লেট পাবেন। যেসব টেমপ্লেট ব্যবহারে আপনার অনেক সময় নষ্ট হবে। কিন্তু showkatbd.com সাইটে পাবেন একটি ফর্ম। ফরমটি যথাযথ ফিলাপে অতি অল্প সময়ে ১ থেকে ২ মিনিটিই তৈরী করতে পারবেন একটি মানম্মত অভিজ্ঞতার সনদ

এই অভিজ্ঞতার সনদ কি ১০০% মান সম্মত ?

  • সবার ড্রাফটিং যেমন এক রকম হয় না, তেমনি কোনো চিঠিই ১০০% মান সম্মত হবেনা, এটাই স্বাভাবিক। তবে মনে রাখবেন, যে কোনো চিঠিতে একটু নতুনত্বের ছোয়া দিলে চিঠিটি মার্জিত হয়। অনেকে আবার পুরনো ধাচ থেকে বের হয়ে আসতে পারেনা বা সে নিজেই থেকেই চায়না।   

অভিজ্ঞতার এই ফরমেটটি কি প্রফেশনালি ব্যবহার করা যায় ?

  • অবশ্যই। বিষয়টি নির্ভর করবে আপনার কর্মদক্ষতা আর দৃষ্টিভঙ্গির উপর। [/tie_list]




ব্যবসা নিয়ে উক্তি

আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আত্নীয়-স্বজনদের নিয়োগ দিবেন না। সে আপনাকে শেষ করে দিবে। আর তার অর্ধেক বেতন দিয়ে অন্য একজন ষ্টাফ রাখলে সে তার নিজের ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি আপনার প্রতিষ্ঠানকে অনেক কিছু দিবে.. মোহাম্মদ শওকত আকবার