মা আমার মা, আমার ভালোবাসার মা, যাকে হারিয়েছি সেই ছোটোবেলায়। এখনো প্রতি মুহুর্তে চোখের কোনে জল আসে নিজেরি অজান্তে, তার কথা মনে পড়ায়। জিবনের অনেক বেলা হয়ে গ্যাছে, তবুও মায়ের কোমল হাতের ছোঁয়া ক্ষনে ক্ষনে মিস করি। এই অপূর্ণতা নিয়েই হয়তো জিবনের প্রদীপ নিভে যাবে এক সময়…
” মা হচ্ছে সন্তানের দু:খ কষ্টগুলো গচ্ছিত রাখার ব্যাংক।
যে সন্তান এই ব্যাংক হারিয়ে ফেলেছে,
তার জীবনে যতোই সফলতা আসুক,
তার হৃদয়ের দারিদ্রতা আমৃত্যু থেকেই যায় ”
..মোহাম্মদ শওকত আকবার
মা, মাগো, আমার আদরীনি মা, সোহাগিনী মা ! তুমি ক্যামন আছো ঐ জগতে ? আমি আজ অ-নে-ক বড়ো হয়েছি, একা ঘুমোতে ভূতের ভয় করেনা। এ্যা-ম-ন বড়ো । তারপরেও আমার ভেতরটা হা হা করে, গুমড়ে গুমড়ে কাঁদে। সে ক্রন্দন কাউকে দেখাতে পারি না।
কেঁদেই চলি, শুধু কেঁদেই চলি…
মা, মাগো, তুমি ভালো থেকো! সৃষ্টিকর্তা তোমাকে ভালো রাখুক, প্রতিদিন তোমার জন্য হাত তুলে এই প্রার্থনা করি।
Showkatbd.com is a full-featured online documents organized application site. Which is going to prepare document from just a form. It will save your time ! Bengali, English and Arabic letter generator is available here. Do not heisted to try this!
FORM2Dox
DOCUMENTCreation Tools
Gmail-এ সকল প্রাপক না দেখিয়ে কীভাবে একটি গ্রুপ ইমেল পাঠাবেন
written by মুর্খের গলাবাজি | মে ২৬, ২০২৪
Gmail-এ সকল প্রাপক না দেখিয়ে কীভাবে একটি গ্রুপ ইমেল পাঠাবেন ধারাবাহিকভাবে তাই জানুন :
নেপথ্যে : আপনার একটি ইমেল লেবেল আছে যেখানে অসংখ্য ইমেইল এড্রেস রক্ষিত। এখন চাচ্ছেন, একই মেইল সবার কাছে পাঠাবেন কিন্তু একজন প্রাপকের কাছে অন্য প্রাপকের ইমেইল এড্রেস দৃশ্যমান হবেনা। অর্থাৎ অন্য প্রাপক তার ইমেইল এড্রেস দেখতে পারবেন না। বিষয়টা এমন যে, আপনি একে অন্যের কাছে ইমেইল এড্রেসের গোপনীয়তা রক্ষা করতে চাচ্ছেন। সেজন্য নিচের বর্ণনায় একটু চোখ বুলিয়ে নিন।
Gmail-এ সকল প্রাপক না দেখিয়ে ইমেইল পাঠানোর পদ্বতি :
1. Gmail একাউন্টে লগ ইন করুন
2. Compose বোতামে ক্লিক করুন : টাইপ করার জন্য একটি নতুন ইমেল খুলবে।
To এর ঘরে “Undisclosed recipients” টাইপ করুন এবং কোলনের পরে, নির্দিষ্ট একটি ইমেইল এড্রেস দিন । যেমন : <zamboo23@gmail.com>
3. BCC তে ক্লিক করুন : আপনি যে সমস্ত ইমেল এড্রেসগুলো পাঠাতে চান বা যে লেবেলে আপনার সকল ইমেইল এড্রসগুলো রক্ষিত সেই লেবেল টাইপ করুন। (“Bcc” ব্যবহার করা অপরিহার্য, অন্যথায়, এটি কাজ করবে না। Bcc” “blind carbon copy” এর জন্য সংক্ষিপ্ত। আপনি যখন Bcc ব্যবহার করে কাউকে একটি ইমেল পাঠাবেন, তখন তারা Bcc এর অন্তর্ভুক্ত অন্যান্য ইমেল ঠিকানা দেখতে পাবে না। সহজ কথায়, BCC আপনি ছাড়া সবার ইমেল লুকিয়ে রাখে।
4. Write Subject Here: এই ঘরে যে প্রসঙ্গে ইমেইল করছেন সে বিষয়টি লিখুন ।
5. Write Your Message: এই ঘরে আপনার ইমেইলের বিস্তারিত টাইপ করুন ।
6. Send বোতামে ক্লিক করুন : আপনার ইমেল Bcc এর মাধ্যমে সকল প্রাপকের কাছে চলে যাবে, তবে তারা একে অপরকে আর দেখতে সক্ষম হবে না।
Gmail এ লেবেল কি : Gmail-এ, লেবেল হল আপনার ইমেলকে শ্রেণিবদ্ধ করার একটি উপায়। এটি একটি ট্যাগের মতো, যা আপনি পৃথক বার্তা প্রেরনে বরাদ্দ রাখতে পারেন। আপনি যদি আপনার ইনবক্সকে সংগঠিত রাখতে চান বা আপনার যদি দ্রুত একটি নির্দিষ্ট ইমেল খোঁজার প্রয়োজন হয় তবে এটি সহায়ক হতে পারে। মোট কথা, একটি লেবেল অসংখ্য ইমেইল সংরক্ষ করে রাখা যায়। যেমন : আপনার বন্ধুদের মেইলের এড্রেসগুলো Friends লেবেলে রাখতে পারেন। ব্যবসা সংক্রান্ত এড্রেসগুলো Business1 নামে রাখতে পারেন।
সকল এড্রেসগুলো ভিন্ন ভিন্ন ক্যটাগরিতে সংরক্ষনের জন্যেই মূলত লেবেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এতে করে আপনার নির্দিষ্ট এড্রেসগুলো ফিল্টার করতে সুবিধে হয়। মেইল পাটাতে সময়ও বেঁচে যায়। এক এক করে মেইল ফিল্টার করতে হয় না।
আপনি যত খুশি লেবেল তৈরি করতে পারেন, এবং আপনি অন্যান্য লেবেলের অধীনে নেস্ট লেবেল (সাব-লেবেল) ও করতে পারেন।
Showkatbd.com is a full-featured online documents organized application site. Which is going to prepare document from just a form. It will save your time ! Bengali, English and Arabic letter generator is available here. Do not heisted to try this!
FORM2Dox
DOCUMENTCreation Tools
৫ ওয়াক্ত নামাযের অজিফা
written by মুর্খের গলাবাজি | মে ২৬, ২০২৪
৫ ওয়াক্ত নামাযের অজিফা : মুসলমানদের জন্য আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ফরজ এবাদত। আর এই সকল ফরজ ইবাদত গুলোর মধ্যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ হচ্ছে অন্যতম। একজন মুমিন বান্দা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর সব সময় আল্লাহ তাআলার বিভিন্ন ধরনের আমল করে থাকেন। আর যে যত বেশি আমল করতে পারবে আল্লাহ তাআলা তার উপর তত বেশি সন্তুষ্ট হবেন এবং তাকে তত বেশি সওয়াব দান করবেন।
৫ ওয়াক্ত নামাযের অজিফা :
১. ফজরের নামাযের পর ১০০ বার পড়ুন :
আরবি : هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ
উচ্চারণ : হুয়াল হাইয়্যুল কাইউম ।
অর্থ : তিনি জীবিত ও অবিনশ্বর ।
২. যোহরের নামাযের পর ১০০ বার পড়ুন:
আরবি : هُوَ اَعْلَى الْعَظِيْم
উচ্চারণ : হুয়াল আলীউল আজীম ।
অর্থ : তিনি শ্রেষ্ঠতম ও অতি মহান ।
৩. আসরের নামাযের পর ১০০ বার পড়ুন:
আরবি : هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيْمُ
উচ্চারণ : হুয়াল রাহমানুর রাহীম ।
অর্থ : তিনি কৃপাময় ও করুণানিধান।
৪. মাগরিব নামাযের পর ১০০ বার পড়ুন:
আরবি : هُوَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ
উচ্চারণ : হুয়াল গাফুরুর রাহীম ।
অর্থ : তিনি পাপ মার্জনাকারী ও দয়াময় ।
৫. ঈসা নামাযের পর ১০০ বার পড়ুন:
আরবি : هُوَ اللَّطِيْفُ الْخَبِيْرُ
উচ্চারণ : হুয়াল লতিফুল খাবির ।
অর্থ : তিনি অতিশয় সতর্কশীল ।
মহাল আল্লাহ্ আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামায বাদ উক্ত তসবিহ পাঠ করার তৌফিক দান করুন । আমীন!
Showkatbd.com is a full-featured online documents organized application site. Which is going to prepare document from just a form. It will save your time !
আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুন, সুস্থতার সাথে নেক আয়ু দান করুন এই দোয়ায়..
শওকতবিডি হোক আপনার প্রতি মুহর্তের সঙ্গী। হয়ে উঠুক আপনার সেমিঅফিস।
Showkatbd Translator | We translate written text
written by মুর্খের গলাবাজি | মে ২৬, ২০২৪
Showkatbd Translator একটি ট্রান্সলেটর টুলস্। সহজেই আপনার টেক্সট এখান থেকে অনুবাদ করে পছন্দ মতো ফরমেটে ব্যবহার করতে পারেন। এটি শুধুই অনুবাদ নয়। জানতে পারেন আপনার আর্টিকেলের Word এবং Characters সংখ্যা।
Online English Bengali Arabic Translation
body{font-size: 1.125rem;line-height: 1.6;text-decoration: none;text-align: left;}
Type/Paste Your Text Here (Maximum 4900 Characters with Space)
ভাষা নির্বাচন করুন : From EnglishBanglaArabic To
BanglaEnglishArabic
Copy
Print
function english_txt()
{
var english_txt = document.getElementById("txtSource").value;
if(english_txt!='')
{
var regex = /\s+/gi;
var wordCount = english_txt.trim().replace(regex, ' ').split(' ').length;
var totalChars = english_txt.length;
var charCountNoSpace = english_txt.replace(regex, '').length;
$('#wordCount1').html(wordCount);
$('#totalChars1').html(totalChars);
$('#charCountNoSpace1').html(charCountNoSpace);
if(totalChars>=4900)
{
alert('Please input less than 4900 Characters.');
}
}
}
// for save as text file
function saveTextAsFile()
{
var textToWrite = document.getElementById("txtTarget").value;
if(textToWrite!='')
{
var textFileAsBlob = new Blob([textToWrite], {type:'text/plain'});
var fileNameToSaveAs ='translation.txt';
var downloadLink = document.createElement("a");
downloadLink.download = fileNameToSaveAs;
downloadLink.innerHTML = "Download File";
if (window.webkitURL != null)
{
// Chrome allows the link to be clicked
// without actually adding it to the DOM.
downloadLink.href = window.webkitURL.createObjectURL(textFileAsBlob);
}
else
{
// Firefox requires the link to be added to the DOM
// before it can be clicked.
downloadLink.href = window.URL.createObjectURL(textFileAsBlob);
//downloadLink.onclick = destroyClickedElement;
downloadLink.style.display = "none";
document.body.appendChild(downloadLink);
}
downloadLink.click();
}
}
// for save as doc file
function saveDocAsFile()
{
var textToWrite = document.getElementById("txtTarget").value;
if(textToWrite!='')
{
var textFileAsBlob = new Blob([textToWrite], {type:'text/Doc'});
var fileNameToSaveAs ='translation.doc';
var url =
"https://translate.googleapis.com/translate_a/single?client=gtx";
url += "&sl=" + sl;
url += "&tl=" + tl;
url += "&dt=t&q=" + $("#txtSource").val();
//alert(url);
$.get(url, function (data, status) {
var result= '';
for(var i=0; i<=500; i++)
{
result += data[0][i][0];
$("#txtTarget").val(result);
$("#send_text").val(result);
counters(result);
}
});
});
//Words and Characters Count
function counters(value)
{
if(value!='')
{
var regex = /\s+/gi;
var wordCount = value.trim().replace(regex, ' ').split(' ').length;
var totalChars = value.length;
var charCountNoSpace = value.replace(regex, '').length;
$('#wordCount').html(wordCount);
$('#totalChars').html(totalChars);
$('#charCountNoSpace').html(charCountNoSpace);
}
}
function setLocalData()
{
if (typeof(Storage) !== "undefined") {
localStorage.setItem("banglaText", txtTarget.value );
}
}
মিনিটে তৈরি করুন সেলারি সার্টিফিকেট
written by মুর্খের গলাবাজি | মে ২৬, ২০২৪
মিনিটে তৈরি করুন সেলারি সার্টিফিকেট বা সেলারী ষ্টেটমেন্ট বা বেতন বিবরনী। সার্টিফিকেট তৈরিতে যুদ্ধ না করে শওকতবিডি থেকে একটি ফরম পূরনের মাধ্যমে অনায়াসেই তৈরি করতে পারেন একটি সেলারী সার্টিফিকেট। যা আপনার সময় বাঁচাবে। নেই লগিন বা রেজিষ্ট্রেশন করার ঝামেলা।
অফিস এ্যাসিসটেন্ট: ”স্থানীয় বা ফরেন কারেন্সী” আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন মুদ্রার সেলারী সার্টিফিকেট তৈরিতে আমার এই ফরম হবে আপনার সহায়ক। এটি আপনার প্রতিষ্ঠানের এইচ আর ডির অফিস এ্যাসিসটেন্ট হিসেবে পাবেন আপনার মোবাইলে বা আপনার কম্পিউটারে। পাবেন 100% মানসম্মত ডকুমেন্টস যা লিগ্যাল প্রফেশনাল দিয়ে প্রুফরিড।
ব্যবহারে সহজ: এই ফর্ম থেকে লেটার তৈরির পরে টেক্সট সমুহ কপি করে এমএস ওয়ার্ডে পেষ্ট করেও প্রিন্ট দিতে পারেন। শুধু প্রয়োজন আপনার প্রতিষ্ঠানের লেটারহেড, উর্দ্ধতন কর্মকর্তার নাম, পদবী এবং অফিস প্রদত্ত একটি রেফারেন্স নাম্বার।
প্রতিষ্ঠানের এইচ আর ডির জন্যই এই প্রয়াস: আপনি এইচ আর ডিতে আছেন, প্রতিনিয়ত আপনাকে প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন এমপ্লোয়ীদের অভিজ্ঞতার সনদ দেয়া, ছুটির পারমিশনের দস্তাবেজ রেডি করার পাশাপাশি প্রদান করতে হয় বেতন বিবরনী বা সেলারী সার্টিফিকেট। এমপ্লোয়ীর ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য, ইনকাম ট্যাক্স প্রদানের জন্য, গাড়ি বা ফ্ল্যাট ক্রয়ে অর্থলগ্নীকারী প্রতিষ্ঠানে প্রদানের জন্য আপনাকে হামেশাই তৈরি করে দিতে হচ্ছে সেলারী সার্টিফিকেট। আপনার কাজের ব্যস্ততা কমিয়ে দিতে এখন থেকে আপনার সহকারী হিসেবে পাশে আছে আমার এই টুলস্। যা দিয়ে মাত্র ২ মিনিটেই রেডি করতে পারছেন প্রয়োজনীয় এক একটি ডকুমেন্টস্।
আর দেরী নয়! মিনিটে তৈরি করুন সেলারি সার্টিফিকেট।
শওকতবিডি থেকে প্রিন্ট করা সেলারী সার্টিফিকেটের নমূনা :
Printed copy of Local currency salary statement:
Printed copy of Foreign currency salary statement:
একটি সেলারী ষ্টেটমেন্ট হলো, যা একজন কর্মচারীর অনুরোধে অফিস প্রধান বা কর্তৃপক্ষ বা হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট তাদের কর্মচারীকে প্রদান করে থাকে। এটি অফিস কর্তক জারিকৃত একটি প্রশংসা পত্রও বটে। এটি সেলারী সার্টিফিকেট, সেলারী ষ্টেটমেন্ট, বেতন বিবরণী নামেও পরিচিত।
একজন কর্মচারী তার কর্মস্থান থেকে প্রাপ্ত মাসিক বেতনের সারসংক্ষেপ উল্লেখপুর্বক একটি চিঠি। যেখানে উল্লেখ থাকবে –
কর্মচারীর পরিচয় বিবরণ।
কর্মচারীর অবস্থান।
মোট মাসিক মোট বেতন/ভাতা’র পরিমান।
মাসিক মোট বেতন/ভাতা’র ব্রেক আপসমূহ।
প্রয়োজনীয়তা : নতুন চাকরীতে পূর্বের যোগ্যতা প্রমান, ব্যাংক একাউন্ট ওপেন, ইনকাম টেক্স, ফ্ল্যাট ক্রয়, গাড়ি ক্রয়, নির্দিষ্ট কিছু দেশের ভিসা পাওয়ার জন্য এই সার্টিফিকেটের প্রয়োজন পড়ে। যে কোন প্রতিষ্ঠানের এইচআরবিভাগ দ্বারা বা প্রধান কর্মকর্তা দ্বারা এই সেলারী সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
বেতনের সত্যতা যাচাই সহ বহুবিধ কাজে প্রয়োজন পরে এই সার্টিফিকেট। যেমন-
একজন এমপ্লোয়ীকে যেভাবে সার্টিফিকেট গ্রহন করতে হয় : আপনি যে প্রতিষ্ঠানে বা যেখানে (হোক মালিকানাধীন) কর্মরত আছেন সেখান থেকেই আপনি এই সার্টিফিকেট গ্রহনের ক্ষমতা রাখেন। এই সনদ উত্তোলনের জন্য আপনাকে মালিক / এইচআরডি বরাবর আপনার প্রয়োজনীয়তার বিষয় উল্লেখ করে একটি আবেদন পত্র লিখতে হবে। এরপরেই মালিক নিজে অথবা তার প্রতিষ্ঠানের হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট এই সনদ প্রদান করবেন প্রতিষ্ঠানের উর্ধতন কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর ও অফিসিয়াল সীল সহ।
বি:দ্র: যে কোন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এই চিঠি প্রদানের পূর্বে অবশ্যই কোম্পানীর প্যাড ব্যবহার করতে হবে অর্থাৎ সার্টিফিকেট অফিশিয়াল প্যাডে প্রিন্ট করতে হবে। যদি তা না করেন তাহলে এই সার্টিফিকেটের মূলত কোথাও কোন গ্রহন যোগ্যতা থাকবেনা। আর একজন কর্মচারীও যদি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সীল সাইন কিংবা মালিকের কোনো স্বাক্ষর গ্রহন না করে থাকেন, তাহলে এর কোনো মূল্যই হবেনা কোথাও।
সেলারী সার্টিফিকেট তৈরীর প্রথমেই যা সংগ্রহে রাখতে হবে : কর্মচারীর নাম, পদবী, যোগদানের তারিখ, তিনি কত বছর কাজ করছেন, কোম্পানিতে কর্ম দক্ষতার বিবরণ এবং সম্পূর্ণ বেতন/ভাতা’র সারসংক্ষেপ। চিঠি লিখার মতোই সনদের প্রারম্ভে ইস্যু তারিখ এবং সর্ব পরিশেষে মালিকের সহি স্বাক্ষর প্রদান বাধ্যতামূলক।
তৈরীর নির্দেশিকা : 1. উপরের ফরম ফিলাপ করে Print বাটনে ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন আপনার কাংখিত লেটার। 2. প্রিন্ট ব্রাউজার থেকে পেপার সাইজ, মার্জিন, এবং হেডার ফুটার আনচেক করে প্রিন্ট দিন।
আপনার চিঠি প্রুফরিড করুন : একজন কর্মকর্তা / কর্মচারীর হাতে সেলারী ষ্টেটেমেন্ট দেয়ার আগে প্রুফরিড করতে ভুলবেন না। এটি আপনার চিঠিতে কেনো ত্রুটি বা টাইপোস বা টাইপ মিস্টেক আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন:
Q. এই Salary Statement জেনারেটর মানসম্মত কিনা ?
A. 100% মানসম্মত। তবে একটি কথা, সবার চিঠি লিখার ধরনতো আর এক হয় না। সকলেই তার নিজস্ব ষ্টাইলেই চিঠিপত্র তৈরী করার চেষ্টা করে থাকে।
অনুরোধে : আমি চেষ্টা করেছি চিঠি লেখার জন্য একটি সহজ পদ্বতি তৈরীর। কতটুকু স্বার্থক হয়েছি তা কেবল একজন ইউজারই বলতে পারবেন। যদি বিন্দুমাত্র উপকার হয় তবেই আমার কষ্ট সার্থক। অনলাইন টিপস নিয়ে রচিত যে কোনো আর্টিকেল পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন, বিয়োজন করার ব্যাপারে যে কোনো পরামর্শ সাদরে গৃহিত হবে। সরাসরি ফোন করুন এই নাম্বারে – +8801783989949 অথবা ই-মেইল করতে পারেন – showkatbd2022@gmail.com
আমি চেষ্টা করি কিছু ভিন্ন ধরনের আর্টিকেল উপহার দেয়ার। হাজার হাজার আর্টিকেল নয়, একটি আর্টিকেল লিখবো – আর সেটা যেনো আপনার বিন্দুমাত্র হলেও উপকারে আসে, আর এটাই আমার আন্তরিক প্রচেষ্টা।
আমার সাথেই থাকুন।
সকলের দোয়া কামনায়..। নতুন কিছু নিয়ে আবার দেখা হবে। ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন এই প্রত্যাশায় আজকের মতো বিদায়। আল্লাহ হাফেজ !!
ইয়া রাব্বুল আলামীন, সকল ধরনের শিরক, মোনাফেকি, বিদাআতি কর্মকান্ড থেকে নিজেদের যেনো রক্ষা করে চলতে পারি, সেই তৌফিক দান করুন। আমিন !!
নিচের ভিডিও থেকে সেলারী সার্টিফিকেট তৈরীর নিয়ম জেনে নিন । ভিডিওতে সাউন্ড অমিট করে দেয়া হয়েছে।
এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট তৈরী করুন সহজেই
written by মুর্খের গলাবাজি | মে ২৬, ২০২৪
এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট বা অভিজ্ঞতা সনদ বা অভিজ্ঞতা প্রশংসা পত্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে কোম্পানী বা কর্মস্থানের নিয়োগ কর্তা দ্বারা জারি করা হয়। যেখানে প্রত্যয়িত হয় যে কর্মচারী কোম্পানীর সাথে যুক্ত ছিলেন, দক্ষতার সাথে নিয়োগকর্তার নির্দেশ পালন করেছেন বা কর্ম সম্পাদন করেছেন। কর্মসংস্থান জুড়ে তিনি যা অর্জন করেছেন তাই এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট বা অভিজ্ঞতা পত্র হিসেবে পরিচিত।
হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট দ্বারা জারি করা আনুষ্ঠানিক এই অভিজ্ঞতা সনদটি নিশ্চিত করে যে, কর্মচারী কোম্পানির সাথে যুক্ত ছিলেন। আর কর্মচারীর জন্য এটি একটি অপরিহার্য চিঠি যা কর্মচারীর সংস্থা ছাড়ার সময় এবং কর্মচারীকে তার পূর্ববর্তী কর্মসংস্থান যাচাই করার জন্য এই চিঠির প্রয়োজন। তাই, এইচআর বিভাগের সর্বোচ্চ যত্ন সহকারে এটি করা উচিত।
হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট কর্মচারীর নাম, পিতার নাম, বাসস্থানের ঠিকানা, কর্মচারী আইডি ইত্যাদি প্রত্যয়ন করবেন। সাথে কর্মচারীর বেতন প্যাকেজও। অভিজ্ঞতার প্রশংসা পত্রটি ব্যক্তির অর্জিত সমস্ত দক্ষতাকে প্রত্যয়িত করে। এটি একজন ব্যক্তির জন্য তার উন্নততর কর্মজীবনের সংস্থান এবং ভবিষ্যতের সুযোগের জন্য মূল্যবান নথিগুলির মধ্যে একটি।
কখন প্রয়োজন ?
কর্মচারীর অভিজ্ঞতার পত্রটি বিগত বছরে নির্দিষ্ট কোম্পানীতে তার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা সনাক্ত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি একজন কর্মচারীর প্রমাণ পত্র হিসাবে কাজ করে যে, আপনি একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট অবস্থানে একটি সংস্থায় নির্দিষ্ট কর্মে নিযুক্ত ছিলেন। এটি বিশেষত নতুন কর্মচারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা তাদের কর্মজীবনে এর থেকে আরো উন্নততর দিক পরিবর্তন করার কথা বিবেচনা করছেন এবং এটি আপনার আবেদনের বিশদ আপডেট করতে সহায়তা করে। এই পত্রে কোম্পানির নাম, নিয়োগের তারিখ, কাজের বিবরণ এবং দক্ষতা ও দায়িত্ব সমূহ উল্লেখ থাকে। একজন কর্মচারীর অভিজ্ঞতার সনদে কোম্পানীর প্যাড, সীল ও স্বহস্তে করা স্বাক্ষর থাকে যা জাল করা কঠিন।
উদাহরন :
তৈরীর উদ্দেশ্য :
অভিজ্ঞতার পত্রটি প্রমাণ করে যে, উক্ত কর্মচারীর কোম্পানির সাথে সত্যিকারের একটি বৈধ অভিজ্ঞতা রয়েছে। যা তিনি তার বায়োডাটা (সিভি) তে উল্লেখ করেছেন। পত্রটি যে কোনো প্রতিষ্ঠানে বোর্ডে প্রার্থী নিয়োগের সময় নিয়োগের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি।
এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট এর বিন্যাস
একটি সঠিক এবং চিত্তাকর্ষক অভিজ্ঞতা সনদ তৈরি করতে চিঠি লেখার ক্ষেত্রে একটি সঠিক বিন্যাস সর্বদা মূল। অভিজ্ঞতা সনদ তৈরি করতে নিম্নলিখিত পয়েন্টগুলি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটা সুস্পষ্ট যে, এটি সাবলীল ভাষায় হওয়া উচিত এবং নিম্নলিখিত মূল বিষয়গুলি অবশ্যই থাকতে হবে:
কোম্পানির লেটারহেড
সার্টিফিকেট প্রদানের তারিখ
অভিবাদন বা ঘোষণা “যার কাছে এটি উদ্বিগ্ন হতে পারে”
অফিসিয়াল রেকর্ড অনুযায়ী কর্মচারীর পুরো নাম
চাকরির সময়কাল (যোগদানের তারিখ এবং সংস্থায় কাজ করার শেষ দিন)
পদবী বা পদ
কর্মক্ষমতা
বর্ণনা শেষে শুভ কামনা
পরিচালক / এইচআরডি / ম্যানেজার / এইচআর বিভাগের প্রধান / অনুমোদিত স্বাক্ষরকারী দ্বারা স্বাক্ষরিত
কোম্পানির সিল বা স্ট্যাম্প থাকতে হবে।
এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট তৈরি করুন সহজেই
একটি অভিজ্ঞতার সনদ তৈরি করুন খুব সহজ, দ্রুত অনলাইনে। শুধু প্রার্থীর প্রয়োজনীয় বিবরণ পূরণ করুন এবং সেকেন্ডের মধ্যে পত্রটি তৈরি করুন। অভিজ্ঞতা সনদটি তৈরি করার পরে, কোম্পানির লেটার হেডে একটি প্রিন্টআউট নিন, ইস্যু করা কোম্পানির সিল লাগান এবং অনুমোদিত কর্মকর্তার স্বাক্ষর প্রদান করুন। এবার নিচের ধাপগুলো অনুস্বরন করুন –
ব্যাস, তৈরী হয়ে গেলো আপনার এক্সপেরিয়েন্স ষ্টেটমেন্ট বা এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট।
যদি আমার তৈরী এই সহজ পদ্বতিটি আপনাদের ভালো লাগে কমেন্টস্, শেয়ার করতে ভূলবেন না প্লিজ। আল্লহ সবাইকে ভালো রাখুন, সুস্থ রাখুন-এই প্রত্যাশায় আজকের মতো বিদায়।
What is work Experience Letter or Experience Certificate
Experience Letter is a formal official and Business Letter printed information on company’s Letterhead with signature of authority and stamp of the company about a staff employment job confirmation. Experience Certificate also called an Appreciation Letter or Experience Statement.
Virtual Assistant of HR Developments
How to write
The experience certificate format must include Employer details as Name, position, period, and skills signed by the concerned authority to confirm the employment with the organization. The certificate is issued by the employer on company’s letterhead and can be used for showing previous employment history.
Work of Human Resources Development Department
A work Experience Certificate is a letter issued by the HRD Department confirm the time period the employee was associated with the company and also certifies the skills and work experience of an employee.
It is also an essential Exit Letter, which is required when the employee leaves the company. This letter is required to verify the employee’s previous work skills and experience. Hence, the HR department should write this letter with utmost care.
One stop solution for making experience certificate for all fields
Formats of Experience Letters for Sales & Marketing, Administration, Accounts, Human Resource, Finance, Technician, Engineering, Teachers, PR Officer, Medical Officers and Doctor are available for your convenience. You can generate the best letter as per your professions from this apps .
All the below available Experience Certificate generator tools are created for our clients’ convenience.
Start Creating Experience Certificate
Easy way to generate a letter by Experience Maker Apps.
ইসমে আজম দোয়া : ইসমে আজম হচ্ছে আল্লাহর মহান নাম। আল্লাহর বড়ত্বকে বোঝানো। আলেমদের মতে, ইসমে আজম সহকারে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে অবশ্যই আল্লাহ্ এই দোয়া কবুল করে থাকেন। (আল্লাহই ভালো জানেন)।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি। কারণ আমি সুদৃঢ় বিশ্বাস পোষণ করি যে, তুমিই আল্লাহ। তুমি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। তুমি এক, অমুখাপেক্ষী। যার কোনো সন্তান নেই, তিনিও কারো সন্তান নন এবং তার সমকক্ষ কেউ নেই।
যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালারএই নামের মাধ্যম্য দোয়া করে থাকেন, যার উছিলায় কিছু প্রার্থনা করে থাকেন মহান আল্লাহ তায়ালা তার দোয়া কবুল করে থাকেন এবং তা প্রদান করে থাকেন।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি। কারণ তুমিই প্রশংসার যোগ্য। তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমি হান্নান ও মান্নান (দয়ালু ও দাতা)। তুমিই আসমান-যমীনের স্রষ্টা। হে শ্রেষ্ঠত্ব ও বদান্যতার অধিকারী। হে চিরঞ্জীব। হে বিশ্ব জাহানের ব্যবস্থাপক।
হযরত সাদ ইবনে ওয়াক্কাস (রা) বলেন, রাসুল সাঃ বলেন যে- আমি কি তোমাদেরকে আল্লাহর ইসমে আযম জানিয়ে দিব না? হযরত ইউনূস (আ) এর দুআই হলো ইসমে আযম। তখন এক ব্যক্তি বলল, এটা কি হযরত ইউনূস (আ) এর জন্যই নির্ধারিত। তখন রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, তুমি কি শোন নাই এরপর আল্লাহ তাআলা কি বলেছেন-
এরপর তাকে আমি উদ্ধার করলাম দুঃখ-দুশ্চিন্তা হতে। এমনিভাবে আমি মুমিনদেরকে উদ্ধার করে থাকি। (সূরা আম্বিয়া: ৮৮)
ইসমে আজম পড়ার নিয়ম ও সময়
যে কোন নেক প্রয়োজনে ইসমে আজম সহ আল্লাহর নিকটে দোয়া করলে আল্লাহ পাক তা কবুল করেন। নামাযের সালাম ফিরানোর পর আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও আস্থা সহকারে ইসমে আজম বা আল্লাহর সুমহান নাম ধরে ডেকে তার নিকটে দোয়া করতে হয়।
ইসমে আজম কি এবং কেন এই দোয়া পড়তে হয়?
আরবি শব্দ الاسم الأعظم, নামসমূহ দিয়ে আল্লাহর বড়ত্বকে বোঝানো হয়ে থাকে। ইসমে আজমকে আল্লাহর মহান নাম (اسم الله الأکبر)-ও বলা হয়ে থাকে। তবে ইসমে আজম আল্লাহর কোন নাম এটা সুনিদিষ্টভাবে জানা যায়না।শিয়া ও সুন্নি মুসলমানদের নিকট ইসমে আজম হচ্ছে আল্লাহর এক বিশেষ নাম এবং এক বিশেষ দোয়া। ইসলামি স্কলারদের মতে, ইসমে আজম সহকারে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে অবশ্যই আল্লাহ্ এই দোয়া কবুল করে থাকেন। আল্লাহ্ই ভালো জানেন।
ভুল করলে করনিয় : ভুল ! অভিধানের ছোটটো একটি শব্দ। কবে বা কখন থেকে বা কে বা কারা যে এ শব্দটি অভিধানে সংযোজন করেছে, আমি অনেক ঘাটাঘাটি করেও পাইনি। আমি মুর্খ বলেই হয়তো তার সন্ধান পাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হয় নাই।
বাংলা ভাষার এই শব্দটি কোন সময়কালের তাও আমরা জানা নাই। আমি নাকি অনেক ভুল করি, তাই এই শব্দটির প্রতি আমার খুবি আগ্রহ থেকেই এই অপচেষ্টা.. ।
আমি নিজে প্রচুর ভুল করি। অন্যরা তা ধরিয়ে দেয় এবং আমাকে শেখায়। আমি শিখি। তাদের ভুল হয়না। তারা ভুলের উর্দ্ধে। তারা আমার মতোই দুই হাত, দুই পা, দুই চক্ষুসমেত মানুষরুপি এক ধরনের ভুলহিন প্রানি। যাদের কর্মকান্ডে বা জীবনে ভুল বলে নাকি কোনো কিছুই নেই। তারা (আমার বোকা চোদা দৃষ্টিতে) প্রিথিবি নামক এই গ্রহের নয়!
সেই সব (আবাল চোদা ভিন গ্রহের) বাসিন্দাদের উদ্দেশ্যেই এই প্রিথিবির বিখ্যাত বিখ্যাত মানুষগুলোর বিখ্যাত উকতিগুলো তুলে ধরলাম ।
ভুল করলে করনিয়
টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো আপনি জীবনে ভুল করেছেন? তিনি বলছিলেন ‘অসংখ্যবার’ তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন ‘তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম’ তা শুনে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, ‘মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে ।’
বেপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন তার মধ্য দিয়ে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।
কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, ‘ভুল বলে কিছু নেই সবি নতুন শিক্ষা ।
বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, ‘কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি ।
How to change a life বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে How to change a wife হয়ে বের হয়েছিলো তারপর তা বেস্ট সেলার !
কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না ।
মাঝে মাঝে ভুল লিখো তাহলে যে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে।
বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন তাই বলেছিলেন, ‘উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া ।
বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, ‘নিয়ম মেনে কেউ হাটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাটা শিখতে হয় ।
কলিন পাওয়েলের মতে, ‘যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে ।
অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ্ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, ‘আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলেই আমি আজ সফল ।
হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, ‘ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ভাই বলেছিলেন, ‘ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ ।
কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!
যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না ।
পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে ! মোছা না গেলে চিত্র হয় না ।
চাশতের নামাজ : চাশতের নামাজ নফল ইবাদাত বা নফল নামাজ। আর নফল ইবাদত হচ্ছে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভের মাধ্যম। প্রিয় নবী সা. ফরজ সব নামাজের পাশাপাশি এসব নফল নামাজ নিজেও আদায় করতেন এবং অন্যদের আদায়েও উৎসাহিত করেছেন। সাহাবা আজমাইন থেকে শুরু করে তাবে-তাবেইনরা এসব নামাজ আদায় করতেন। চাশতের নামাজকে সালাতুদ দুহাও বলা হয়।
চাশতের নামাজের সময়: সূর্য এক-চতুর্থাংশ উপরে উঠলে, গ্রীষ্মকালে ৯টা-১০টা, আর শীতকালে ১০টা-১১টার সময় সাধারণত তা আদায় করতে হয়। সূর্যের তাপ যখন প্রখর হতে শুরু করে তখন এই নামাজ আদায় করা উত্তম। কেননা, নবী কারীম (সা.) বলেছেন, صلاة الأوابين حين ترمض الفصال- ‘চাশতের নামাজ পড়া হবে যখন সূর্যের তাপ প্রখর হয়।’
৩- বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বলে সূরা ফাতিহা পাঠ করা।
৪- এরপর কোরানের যে কোনো আয়াত বা সুরা মিলানো । সুরা শেষে আল্লাহু আকবার বলে রুকুতে গমন।
৫- রুকুতে সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম পাঠ করা এবং সামি আল্লাহ হুলিমান হামিদাহ বলে দাড়ানো এবং
৬- রাব্বানা লাকাল হামদ বলে সিজদায় যাওয়া।
৭- ১ম সিজদায় গিয়ে ‘সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা‘ পড়া। আল্লাহু আকবার বলে প্রথম সিজদাহ থেকে উঠে- আল্লাহম্মাগ ফিরলি ওয়ার হামনি, ওয়ার জুকনি, ওয়াহদিনি পাঠ করা এবং আল্লাহু আকবার বলে
৮- আবার ২য় সিজদায় গমন এবং “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া।
৯- অত:পর আল্লাহু আকবার বলে পরবর্তী রাকা’আতে যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়ানো,
১০- আবার “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” বলে সূরা ফাতিহা তেলাওয়াত।
১১- এবং কুরআনের আরেকটি অংশ বা সূরা পাঠ করা। পাঠ শেষে আল্লাহু আকবার বলে
১২- দ্বিতীয় রুকুতে যাওয়া এবং আবার “সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম” পাঠ করা।
১৩- সামি আল্লাহ হুলিমান হামিদাহ বলে দাড়ানো এবং ফের
১৪- রাব্বানা লাকাল হামদ পাঠ শেষে সিজদায় যাওয়া।
১৫- ২য় রাকাতের সিজদায় গিয়ে ‘সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা‘ পড়া। আল্লাহু আকবার বলে প্রথম সিজদাহ থেকে উঠে- আল্লাহম্মাগ ফিরলি ওয়ার হামনি, ওয়ার জুকনি, ওয়াহদিনি পাঠ করা এবং আল্লাহু আকবার বলে
১৬- আবার ২য় সিজদায় যাওয়া এবং “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া। পাঠ শেষে আল্লাহু আকবার বলে উঠে বসা।
১৭- অতঃপর বসাবস্থায় তাশাহহুদ, দরূদ ও দোয়া মাছুরা পড়ে আস্সালামু আলাইকুম বলে প্রথমে ডানে এবং পরে বাম দিকে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ সম্পন্ন করা।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে পাঁচ ওয়াক্ত নামায এবং মুসলিম উম্মাহকে প্রতিটি দিন সুন্নতের ওপর অতিবাহিত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
চাশতের নামাজ সর্বনিম্ন দুই রাকাত। তবে চার রাকাত পড়াই উত্তম। আরও বেশিও পড়া যায়। উপরে ৪, ৮, ১২ রাকাত পর্যন্ত হাদীসে পাওয়া যায়। কেননা এটি নফল নামাজ। নফল নামাজ বেশি পড়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা নেই, বরং সওয়াব রয়েছে। মক্কা বিজয়ের দিন দুপুরের আগে রাসুল (স.) আলী (রা.) এর বোন উম্মে হানি (রা.)-এর ঘরে খুবই সংক্ষিপ্তভাবে ৮ রাকাত পড়েছিলেন বলে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। সংক্ষিপ্তভাবে পড়লেও রুকু এবং সেজদায় তিনি পূর্ণ ধীরস্থিরতা বজায় রেখেছিলেন এবং প্রতি দুই রাকাত অন্তর সালাম ফিরিয়েছিলেন।
হাদিসে এসব নফল নামাজ দুই রাকাত করে পড়ার কথা রয়েছে। হজরত ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, صلاة الليل والنهار مثنى مثنى ‘দিন ও রাতের নফল নামাজ দুই দুই রাকাত করে।’