ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড মেকার

ঋন দেয়া-নেয়ার চুক্তিপত্র

ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড মেকার, ঋন দেয়ার চুক্তিপত্র তৈরির দ্রুততর ও সহজ ক্লিক সমাধান। নিচের ফরমটি ফিলাপ করুন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী টেম্পলেট পছন্দ করে অর্থাৎ আপনি ডকুমেন্ট কয় পাতা বা কয়টি নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে প্রিন্ট করতে চাচ্ছেন সে মোতাবেক প্রিন্ট করুন।

অঙ্গীকারনামা জেনারেটর



উক্ত অর্থগ্রহনের বিষয়টি আমার পরিবারের বাবা/মা সহ সকলে অবহিত
উক্ত অর্থগ্রহনের বিষয়টি আমার পরিবারের স্ত্রী/সন্তানেরা অবহিত
উক্ত অর্থগ্রহনের বিষয়টি আমার ব্যবসা প্রতিষ্টানের ষ্টাফ সকলে অবহিত
উক্ত অর্থগ্রহনের বিষয়টি আমার বন্ধুমহল অবহিত
উক্ত অর্থগ্রহনের বিষয়টি আমার অংশীদারী ব্যবসার সকল অংশীরা অবহিত

উক্ত অর্থের কিস্তি/লভ্যাংশ/মুদারাবা কিংবা সমুদয় অর্থ পরিশোধে আমি যদি কোনরকম টালবাহানা বা গরিমসি করি তাহলে ঋনদাতা আমার বিরুদ্ধে আ্নিানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবেন বা বিষয়টি সর্ব আদালতে গ্রহনযোগ্য হবে। এবং এই অঙ্গীকারনামার ক্ষমতাবলে ঋনদাতা আমার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি আদায় করে নিতে পারবেন। এতে আমার ওয়ারিশদের কোনো ওজর বা আপত্তি থাকবেনা।

আমার আকস্মিক মৃতুতে আমার উপরে উল্লেখিত ওয়ারিশগন উক্ত অর্থ পরিশোধের সর্বাত্নক ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।

এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ শরীর, সুস্থ মস্তিস্কে এবং সরল মনে কারো কোন প্ররোচনা ব্যতিত এ অঙ্গিকারনামার মর্মাথ ও ফলাফল পুরোপুরি অবগত হয়ে নিম্ন স্বাক্ষীগনের সম্মুখে আমার স্বহস্তে স্বাক্ষর এবং বা হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির টিপসহি প্রদান করলাম।

প্রয়োজনীয় ফরমেটে প্রিন্ট করুন






আমরা প্রায়শই ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে আত্নীয়-স্বজন,  বন্ধু-বান্ধব, ব্যবসায়ি পার্টনার বা একই সমাজে বসবাসকারী পরিচিত জনদের কাছ থেকে নগদ অর্থ ঋন (Loan)  হিসেবে গ্রহন করে থাকি। আর সেই ঋন গ্রহন বা প্রদানে একে অন্যের সাথে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় , তাই ঋন গ্রহনের বা ঋন প্রদানের চুক্তিপত্র বা ডিড।

ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড তৈরির জন্য একজন বিজ্ঞ আইনজীবির প্রয়োজন হয়। যিনি ঋন দাতা বা ঋন গ্রহীতার ঋন গ্রহনের বা প্রদানের সকল শর্তাবলী জেনে একটি চুক্তিপত্র তৈরি করেন। যেখানে ঋনদাতা, ঋন গ্রহীতা এবং উভয়ের পক্ষ হতে ঋন প্রদানের কার্যক্রমে উপস্থিত কয়েকজন স্বাক্ষীর স্বাক্ষর সহ একটি চুত্তিপত্র সম্পাদিত হয়। যাতে অদূর ভবিষ্যতে ঋন দাতা ও ঋন গ্রহীতার মাঝে ঋন পরিশোধে কোনরকম বিবাদের সৃষ্টি না হয়। আর হলেও যেন ঋন দাতা এবং ঋন গ্রহীতা দেশে প্রচলিত আইনের সহায়তা গ্রহন করতে পারেন।

এই চুক্তির বলে ঋন দাতা এবং ঋন গ্রহীতা উভয়েই যার যার অবস্থান থেকে নিরাপদ থাকেন। আর অনাকাংখিতভাবে যদি উভয়ের মাঝে কোনরকম বিবাদ সৃষ্টি হয় বা ঋনদাতা বা ঋনগ্রহীতার কোন একজন মৃত্যুবরন করেন, সেক্ষেত্রে এই চুক্তিপত্র তাদের পরিবারকে ঋন উত্তোলনে বা ঋন পরিশোধে সর্বত্বক সহায়তা করতে পারে।

তাই, আমাদের উচিত ঋন গ্রহনে বা ঋন প্রদানে অবশ্যই চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত করা । 

একজন বিজ্ঞ উকিল, ঋন দাতা, ঋন গ্রহীতার জন্যেই আমার এই ঋন দেয়া- নেয়ার ডিডি তৈরির ফরম। যেখান থেকে সহজেই অল্প সময়ে একটি চুক্তিপত্র তৈরি করা যায় ক্লিকেই।

এই ফরমে ঋন দেয়া নেয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল শর্তাবলীই উল্লেখ আছে, বেছে বেছে ক্লিক করলেই তৈরি হবে ঋন দেয়া নেয়ার চুক্তিপত্র। 

সময় আর অর্থ বাঁচাতেই এই প্রয়াস। 

মাত্র ২ মিনিটে রেডি হবে ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড :

এই ফরম দিয়ে তৈরি চুক্তিনামার উদাহরন নিন্মরুপ :

1. ঋনদাতা ও ঋনগ্রহীতার ছবিসহ এক পাতায় প্রিন্ট করা চুক্তিনামা  revenue_stamp_print_sample2
2. ঋনদাতা ও ঋনগ্রহীতার ছবিসহ তিন পাতায় প্রিন্ট করা চুক্তিনামা। revenue_stamp_print_3pgs
3. ঋনদাতা ও ঋনগ্রহীতার ছবিছাড়া তিন পাতায় প্রিন্ট করা চুক্তিনামা। ongikarnama3

এখান থেকে চুক্তিনামা তৈরি করতে প্রথমেই যা সংগ্রহে রাখতে হবে :

1. ঋন গ্রহিতা ও ঋন দাতা উভয়ের ছবি। যা স্ক্যান করে বা মোবাইল দিয়ে ছবি তুলে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে রাখুন। ফরম ফিলাপে এর প্রয়োজন পড়বে।

2. উভয়ের জাতীয় পরিচয় পত্র, ফরম ফিলাপে এর নাম্বার ও ঠিকানা প্রয়োজন হবে।

3. প্রয়োজন অনুযায়ী নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্প, ১, ২ ও ৩টি।

4. মুসাবিদাকারকের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার।

যেভাবে ফরম ফিলাপ ও প্রিন্ট করবেন:

1. ফরমের প্রতিটি অপশন পুরন করুন।

2. ফরম পুরন শেষে নিচ থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোনো একটি টেম্পেলেটের উপর ক্লিক করলেই চুক্তিনামা দৃশ্যমান হবে।

3. চুক্তিনামার নিচে প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করুন।

4. প্রিন্ট ব্রাউজার ওপেন হবে।

5. পেপার সাইজ লিগ্যাল সিলেক্ট করুন

6. মার্জিন অপশন থেকে কাষ্টম ক্লিক করুন। দেখুন চুক্তিনামাটির চারপাশে কাষ্টম মার্জিন বর্ডার শো হচ্ছে।

7. মাউস পয়েন্টার উক্ত বর্ডারে রেখে ক্লিক ও ড্রাগ করে উপর থেকে 4.15 ইঞ্চি নামিয়ে আনুন।

8. ডান, বাম, নিচে উপরের মতো ক্লিক ও ড্রাগ করে মার্জিন সেট করুন। ডানে-0.50, বামে-0.50, নিচে-0.13  সেট করুন।

9. পেজ সেট আপ হয়ে গেলে এবার প্রিন্টারে নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পটি প্রবেশ করান।

10. সর্বশেষ প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করুন।

বাংলাদেশ আইন অনুসারে ৩০০ টাকার নন জুডিশিয়াল ১টি স্ট্যাম্পে অথবা ১০০ টাকার টি স্ট্যাম্পে প্রিন্ট করতে হবে। আপনি টি পেইজে ভাগ করে প্রিন্ট করে নিবেন।

ব্যাস, হয়ে গেলো চুক্তিনামা তৈরি।

এক পাতায় প্রিন্ট করা একটি ডিডের উদাহরন। এখানে ১০০ টাকার ষ্ট্যাম্প দৃশ্যমান হচ্ছে, যা নমুনা কপি হিসেবেই তৈরি করে দেখানো হয়েছে। ১ পাতায় হলে ৩০০ টাকার ১টি ষ্ট্যাম্প, আর ৩ পাতায় হলে ১০০ টাকার ৩টি ষ্ট্যাম্পে প্রিন্ট করতে হবে।

ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড

ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড এর বিস্তারিত :

ঋন দেয়া-নেয়ার ডিড: অংগিকারনামা, চুক্তিপত্র, এগ্রিমেন্ট (Agreement), ডিড ( Deed) , দলিল – মূলত: এ সবই হচ্ছে একের সাথে অন্যের বিভিন্ন বিষয়ে সমঝোতা করার লিখিত আইনি নথি। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী এটি একটি আইনি প্রক্রিয়া। যেখানে উল্লেখিত শর্তসমুহে উভয়পক্ষ বা চুক্তি সম্পাদনকৃতরা সকলেই দায়বদ্ধ থাকে।  কেউ যদি কারো দ্বারা প্রতারনার শিকার হয়, সেক্ষেত্রে আইনী ব্যবস্থা নেয়ার সুযোগ থাকে।

যৌথ ব্যবসাসহ যে কোন অর্থের লেনদেনে এই চুক্তিনামা অনাকাংখিত ঝামেলা এড়াতে সহায়ক। যৌথ ব্যবসা, যে কোন অর্থের লেনদেন, কোনো সেবাপ্রদান বা গ্রহনে অবশ্যোই চুক্তিপত্রের বিকল্প কিছু নেই। এতে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় থাকে।

চুক্তি এবং চুক্তিপত্র নিয়ে ১৮৭২ সালের বাংলাদেশস আইনে বলা হয়, একজন সুস্থ, স্বাভাবিক মস্তিষ্কের অধিকারী ব্যক্তি এবং অবশ্যই আইনের দৃষ্টিতে সাবালক হতে হবে শর্তে আরোপিত হয়ে যদি অন্য কোন একই শর্তে আরোপিত ব্যক্তির সঙ্গে কোনোবস্তু অর্থের বিনিময়ে কিংবা কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বস্তুর বিনিময়ে আদান প্রদানের জন্য লিখিতভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোন নতুন উদ্যোগের শামিল হয়, সেই সম্পূর্ন প্রক্রিয়াটিকে চুক্তি বলে। এবং চুক্তির জন্য উভয়পক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত শর্তবলীর লিপিকেই চুক্তিপত্র হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়ে থাকে।

এই  বোঝা পড়া একাধিক ব্যাক্তি বা প্রতিষ্টানের মাঝে হয়ে থাকে।

সৃষ্টির শুরে থেকেই মানুষে মানুষে বিনিময় করেছে। সামাজিক জীব হয়ে একে অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়েছে নিবিড়ভাবে। পর্যায়ক্রমে এই বিনিময়ের পদ্বতিকে সাবলিল, সহজ, ঝামেলামুক্ত, একের সাথে অন্যের সম্পর্ক অটুট রাখতেই সৃষ্টি হয়েছে সময়োপযোগী চুক্তিপত্র করার।

ইসলাম ধর্মে চুক্তিপত্রের গুরত্ব ও বিধান: আশ্চর্যের ব্যাপার হল, ইসলাম ধর্মে চুক্তিপত্র সম্পর্কিত একটি আকাট্য দলিল নাজিলহয়েছে। লেনদেন পরবর্তী অনাকাংখিত পরিস্থিতি এড়াতে লেনদেন করার পূর্বে উপযুক্তস্বাক্ষীর উপস্থিতে চুক্তিপত্র সম্পাদনের জন্য কোরআনে তাগিদ দেয়া হয়েছে।

হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদানপ্রদান কর, তখন তালিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখকলিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখেদেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকেভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে।

অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলেদিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ দুজনমহিলা। সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করাউচিত নয়।

তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহতরাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবারনগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদানপ্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোনঅভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়বিক্র য়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক সাক্ষীকেক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়।আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন। [ সুরা বাকারা:২৮২ ]

চুক্তিপত্র ব্যবহারের ক্ষেত্র: মোট কথা, চলমান জীবনে মানুষ একের উপর আরেকজন নির্ভরশীল। আর এই নির্ভরতার কারনেই একের সাথে অন্যের বিনিময় অর্থাৎ অর্থনৈতিক লেনদেন  করতে হয়।

ধরুন,

– আপনি বিক্রেতা, অর্ধেক মুল্য হাতে পেয়ে ক্রেতাকে বাকীতে পন্য দিয়ে দিলেন, সেক্ষেত্রে চুক্তি করুন।

– ভাড়াটিয়া হলে বাড়িওয়ালার সাথে চুক্তি করুন

– কোনো প্রতিষ্টান থেকে নিয়মিত সেবা নিচ্ছেন, চুক্তি করুন।

– কোণো প্রতিষ্টানে চাকরি হয়েছে, সেই প্রতিষ্টানের সাথে চুক্তি করুন।

– বন্ধুরা মিলে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন-চুক্তি করুন।

বয়স: যখনই চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার জন্য দুই পক্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে তখনই প্রথম যে জিনিসটা মাথায় রাখতে হবে তা হচ্ছে বয়স। চুক্তি সম্পাদনকারী উভয় ব্যক্তিকে অবশ্যই আইনের চোখে স্বাবলম্বী, সাবালক এবং সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে।

প্রস্তাবনা: প্রত্যেক চুক্তিতে অবশ্যই একজন আরেকজনের সাথে প্রস্তাব আদান প্রদানের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং উভয়পক্ষের সম্মতি আবশ্যক। এক পক্ষ আরেক পক্ষকে চুক্তিবদ্ধ হতেআহ্বান জানাবে এবং অপর পক্ষ সে আহ্বান সম্মতি জ্ঞাপন করতে প্রতিদান স্বরুপ কিছু প্রথম পক্ষকে দিতে হবে। বলা বাহুল্য, প্রতিদান ছাড়া কোনো চুক্তিই সম্পাদিত হয় না।

অংশীদারি চুক্তি: অংশীদারি প্রতিষ্ঠান কিংবা দুই ব্যক্তির মধ্যে কোনো ব্যবসা কিংবা কোনোকিছু উদ্যোগ নেওয়ার যে বিষয়বস্তু লিপিবদ্ধ করা থাকে তাকে অংশীদারি চুক্তি বলে আখ্যায়িত করা হয়। এই চুক্তিপত্রে মূলত ব্যবসায়িক গঠন, উদ্দেশ্য, অধিকার, দায় দায়িত্ব, পরিচালনা পদ্ধতি সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়।

Showkatbd.com is a full-featured online documents organized application site. Which is going to prepare document from just a form.   It will save your time ! Bengali, English and Arabic letter generator is available here. Do not heisted to try this! 

  FORM2Dox

  DOCUMENTCreation Tools

কন্ট্রিবিউটরের ভাষ্য : ঋন গ্রহন ও ঋন প্রদােনের অঙ্গিকারনামা তৈরির টুলটি যদি বিন্দু মাত্রও আপনার উপকার হয়, তবেই আমার এই কষ্ট সার্থক। আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুন, সুস্থতার সাথে নেক আয়ু দান করুন এই দোয়ায়..

শওকতবিডি হোক আপনার প্রতি মুহর্তের সঙ্গী। হয়ে উঠুক আপনার সেমিঅফিস

About মোহাম্মদ শওকত আকবার

Showkatbd.com এর প্রতিষ্ঠাতা এবং একজন ব্লগার। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল বাংলা ভাষা ভাষিসহ অনলাইন ব্যবহারকারীদের চিঠিপত্র তৈরির এক অপরিহার্য প্লাটফর্ম তৈরিতে সচেষ্ট। অনলাইনে চিঠিপত্র তৈরির সেবা প্রদানেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

Check Also

৩জন পার্টনারের বিজনেস ডিড

Print this article 🖨 ৩জন অংশীর ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র নমুনা কপি [ অত্র চুক্তিনামা দলিল ৩ …

Leave a Reply

Choose a language to read the article »