বুধবার , সেপ্টেম্বর ১৮ ২০২৪

অফিস ক্লোজার নোটিশ মেকার | Bengali Notice

অফিস ক্লোজার নোটিশ মেকার হলো, অনলাইনে অফিস বন্ধের নোটিশ তৈরির (টাইপিং) টুলস্। বাংলাদেশের স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি থেকে শুরু করে সকল ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সরকারী ছুটিসহ পাবলিক হলিডের নোটিশ টাইপিং অ্যাপস্। যা টাইপিং এ আপনার সময় বাঁচাবে।

নো লগিন, নো রেজিষ্ট্রেশন ! শুধুু নিচের ফরম ফিলাপেই তৈরি হবে আপনার ছুটির নোটিশ। Enjoy IT!

যে উপলক্ষ্যে বন্ধ :

বাংলা নববর্ষ
বৌদ্ধ পূনর্িমা
May Day
জাতীয় সংসদ নির্বাচন
সরকারি ছুটি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
শব-ই-বরাত
শব-ই-ক্বদর
শব-ই-মিরাজ
স্বাধীনতা দিবস
ঈদুল ফিতর
ঈদুল আযহা
জন্মাষ্টমী
জাতীয় শোক দিবস
আশূরা

পুনরায় খোলার তারিখ :

Name of the Office :

ই-মেইল:



যখন কোনো প্রতিষ্ঠান বিশেষ কোনো ইভেন্টের জন্য বা কোনো ছুটির দিনে বন্ধ রাখার প্রয়োজনে, ক্লায়েন্ট ও কর্মচারীদের বিষয়টি অবহিত করার জন্যেই একটি নোটিশ প্রদান করে থাকে।। যা বিশেষ করে প্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ডে  দৃশ্যমান হয়ে থাকে। বন্ধ এক দিন, এক সপ্তাহ, দুই সপ্তাহ, এক মাসের জন্য হতে পারে। এসব বন্ধ বিশেষ করে নির্ভর করে থাকে সরকারী আদেশের উপর এবং প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব রুল রেজুলেশনের উপর।

যেসব উপলক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বা স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি মালিকানধীন প্রতিষ্ঠান এই ছুটিগুলো প্রদান করে থাকে : বাংলা নববর্ষ, বৌদ্ধ পূর্নিমা, মে দিবস, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, সরকারি ছুটি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, শব-ই-বরাত, শব-ই-ক্বদর, শব-ই-মিরাজ, স্বাধীনতা দিবস, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, জন্মাষ্টমী, জাতীয় শোক দিবস এবং আশূরা ।

নোটিশের উপকারিতা : প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মচারী ও ক্লায়েণ্টরা উক্ত ছুটির বিষয়টি পূর্ব থেকেই অবহিত হতে পারেন। প্রতিষ্টানের কর্মচারীরা উক্ত ছুটিতে প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকান্ড থেকে নিজেদের সাময়িক বিচ্ছিন্ন রাখতে পারেন অর্থাৎ নিজের মতো করে সময় কাটাতে পারেন। আর ক্লায়েন্টরা উক্ত ছুটিতে প্রতিষ্ঠান থেকে সকল ধরনের সেবা বা সার্ভিস গ্রহন থেকে বঞ্চিত থাকে। ক্লায়েন্টদের সুবিধা অসুবিধা ভালো মন্দ বিবেচনা করেই অগ্রিম এই নোটিশ প্রদান করা হয়ে থাকে।

প্রতিটি উৎসবের একটুসখানি ধারনা দেওয়া হলো :

বাংলা নববর্ষ : ১লা / পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন। এই পহেলা বৈশাখই হলো বাংলাদেশের নববর্ষ । বাঙালির একটি সর্বজনীন লোকউৎসব। এদিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্যাপিত হয় নববর্ষ। এদিন সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

স্বাধীনতা দিবস : 26 মার্চ  বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস । 1971 সালের 26 মার্চ পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের  স্বাধীনতার ঘোষণাকে স্মরণ করে। একটি জাতীয় ছুটির দিন ।  সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস : 21 ফেব্রুয়ারী, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস । বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গসহ সকল বাংলাভাষী অঞ্চলে পালিত একটি বিশেষ দিবস, যা 1999 সালের 17 নভেম্বরে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী পালন করা হয়। এটি শহীদ দিবস হিসাবেও পরিচিত। এদিনে বাংলাদেশের সকল সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন : দেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন-এর জন্য সরকার কর্তৃক ঘোষিত যে কোন দিন হতে পারে।  এদিন সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

মে দিবস : 1 মে, আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস,  যা মে দিবস নামে অভিহিত। প্রতি বছর পয়লা মে তারিখে বিশ্বব্যাপী এদিনটি উদযাপিত হয়। বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে পয়লা মে জাতীয় ছুটির দিন। বাংলাদেশেও এদিন সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

জাতীয় শোক দিবস: 15 আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশ ও স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়। দিনটিকে স্বরণীয় করে রাখতেই আওয়ামীলীগ সরকারের এ দিবসের উৎপত্তি । আওয়ামীলীগ সরকার জাতীয় ও রাষ্ট্রীয়ভাবে এ দিবসটি শোকের সাথে পালন করে থাকে। এ দিবসে কালো পতাকা উত্তোলন ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনিমিত রাখা হয় এবং দিনটিকে সরকারীভাবে ছুটি ঘোষনা করা হয়। তবে সরকারী বাদে অনেক প্রতিষ্টানই এই দিনে ছুটি ষোষনা দেয় না।

শব-ই-ক্বদর: আরবি ভাষায় “কদর” বলতে ভাগ্যের পরিমাপ বা পরিধি বোঝানো হয়। আর শব শব্দটি ফার্সি ভাষার, যার অর্থ রাত। এছাড়া এই রাতের অন্যান্য নামগুলোর মধ্যে রয়েছে “লাইলাতুল কদর” (সৌভাগ্যের রাত), “লাইলাতুল আযমা” (মহত্বের রাত) এবং “লাইলাত আল-শরাফ” (সম্মানের রাত)। শব-ই-কদরের সময়টি বিস্তৃত সূর্যাস্ত বা মাগরিবের ওয়াক্ত থেকে ফজরের আজানের আগ পর্যন্ত। তবে রাতটি আসলে ঠিক কোন তারিখের তা সুনির্দিষ্ট নয়। তবে বুখারি ও মুসলিমসহ বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থ অনুযায়ী এটি রমজানের শেষ ১০ দিনের বিজোড় রাতগুলোর যেকোনো একটি। অর্থাৎ সুস্পষ্টভাবে রমজানের ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৯ তম রাতগুলোর প্রতি সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই রাতের পরের দিন সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

শব-ই-মিরাজ : মেরাজ অর্থ হলো ঊর্ধ্বগমন। লাইলাতুল মেরাজ বা মেরাজের রজনী উপমহাদেশে শব ই মেরাজ হিসাবে আখ্যায়িত। এ রাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সশরীরে সজ্ঞানে জাগ্রত অবস্থায় জিবরাইল (আ.) ও মিকাইলের (আ.) সঙ্গে বিশেষ বাহন বোরাকের মাধ্যমে অলৌকিক উপায়ে উর্ধ্বাকাশে আরোহণ করেছিলেন এবং মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা হয়ে প্রথম আসমানে গমন করেন। এরপর ধারাবাহিকভাবে সপ্তম আসমান এবং সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত এবং সেখান থেকে একাকি রফরফ বাহনে আরশে আজিম পর্যন্ত ভ্রমণ করে মহান রাব্বুল আলামিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভ করেন। পাশাপাশি জান্নাত-জাহান্নাম পরিদর্শন করে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।

ইসলামে মেরাজের বিশেষ গুরুত্ব আছে, কেননা এই মেরাজের মাধ্যমেই ইসলাম ধর্মের পঞ্চস্তম্ভের দ্বিতীয় স্তম্ভ অর্থাৎ নামাজ মুসলমানদের জন্য অত্যাবশ্যক অর্থাৎ (ফরজ) নির্ধারণ করা হয় এবং দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের বিধান নির্দিষ্ট করা হয়। এটি আমাদের দেশে সাধারন ছুটি হিসেবে বিবেচিত হয়।

শব-ই-বরাত: মুসলিম উম্মাহর কাছে একটি মহিমান্বিত, তাৎপর্যমণ্ডিত ও ফজিলতপূর্ণ রাত পবিত্র শব-ই-বরাত। শব-ই-বরাত পালিত হয় শাবান মাসের পঞ্চদশ রজনীতে।  এটিও আমাদের দেশে সাধারন ছুটি হিসেবে বিবেচিত হয়।

আশূরা : আরবী সালের মুহররম মাসের 10 তারিখ আশুরার দিন। ইসলাম ধর্মে একটি স্মরণীয় দিবস।  শিয়া মুসলমানদের মধ্যে আশুরা বৃহত্তর শোকের বিশাল বিক্ষোভের মাধ্যমে পালিত হয় কারণ এটি হোসাইন ইবনে আলীর মৃত্যুকে চিহ্নিত করে যাকে ৬৮০ খ্রিস্টাব্দে কারবালার যুদ্ধের সময় শিরশ্ছেদ করা হয়েছিলো। এ দিনে সাধারণ সরকারি ছুটি থাকে।

বুদ্ধ পূর্ণিমা: বুদ্ধ পূর্ণিমা বা বৈশাখী পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্রতম উৎসব। এই পুণ্যোৎসব বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হয়। শিশু-কিশোরদের মধ্যেও নানা উৎসবমুখর আনুষ্ঠানিকতার ধুম পড়ে যায়। এই পূর্ণিমাকে ঘিরে অনেক বৌদ্ধবিহারে চলে তিনদিনব্যাপী নানামুখী অনুষ্ঠান। বৌদ্ধধর্মীয় পর্ব হিসেবে এ দিনে সাধারণ সরকারি ছুটি থাকে।

ঈদুল ফিতর : রমজানের 29 বা ৩০ রোজা রাখার পরের দিনই ঈদুল ফিতর। এর অর্থ হচ্ছে, রোজা/উপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের  দুটো সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের একটি এই ঈদুল ফিতর। ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে সরকারী বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান 3/5/7 দিনের ছূটি ঘোষনা করে থাকে।

ঈদুল আযহা: মুসলমানদের  দুটো সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের আরেকটি হলো ঈদুল আযহা। কুরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। ইসলামি চান্দ্র পঞ্জিকায় ঈদুল আযহা জ্বিলহজ্জের ১০ তারিখে পড়ে। ঈদের তারিখ স্থানীয়ভাবে জ্বিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সরকারী বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান 3/5/7 দিনের ছূটি ঘোষনা করে থাকে।

জন্মাষ্টমী: জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। হিন্দু পঞ্জিকা মতে, ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। এ দিনে সাধারণ সরকারি ছুটি থাকে।

ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী : 12 রবিউল আউআল ।  ঈদে মিলাদুন্নবী হচ্ছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ উৎসবমুখর দিন। সারা বিশ্বের বহু মুসলিম অত্যন্ত জাঁকজমক, ভক্তি ও মর্যাদার সাথে আরবী বৎসরের ৩য় মাস রবিউল আউআল মাসের ১২ তারিখে এই ঈদে মিলাদুন্নবী বা নবীর জন্মের ঈদ পালন করেন। কিন্তু অধিকাংশ মুসলিমই এই ‘ঈদের’ উৎপত্তি ও বিকাশের ইতিহাসের সাথে পরিচিত নন। তবে এ দিনটি পালনে মুসলমানদের মাঝে বিতর্ক রয়েছে। এটিও সাধারন ছুটির অন্তর্ভূক্ত।

বড়দিন : 25 ডিসেম্বর, যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন। একটি বাৎসরিক খ্রিস্টীয় উৎসব। যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনটিই যিশুর প্রকৃত জন্মদিন কিনা তা জানা যায় নি। আদিযুগীয় খ্রিস্টানদের বিশ্বাস অনুসারে, এই তারিখের ঠিক নয় মাস পূর্বে মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যিশু। এদিনেও  সাধারন ছুটি থাকে।

বিজয় দিবস : ১৬ ডিসেম্বর, বিজয় দিবস। বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সর্বত্র পালন করা হয়। 1972 সালের 22 জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে দিনটিকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়।

image_printআর্টিকেল প্রিন্ট করুন
বিজ্ঞাপন বিষয়ে জানতে ক্লিক করুন

Check Also

صانع البيانات الشخصية

صانع البيانات الشخصية

 صانع البيانات الشخصية : أنشئ بياناتك الشخصية بسهولة في دقائق. طباعة البيانات الشخصية للتصميم المطلوب …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Language »
error: Content is protected !!